এইভাবে পাল পাড়ার বিভিন্ন মৃৎশিল্পীরা এই কাজ নিয়েই ব্যস্ত তারা। দুর্গাপুজো শেষ হতে না হতে আবারো বাঙালি মাতবে দীপাবলিতে। আমরা সাধারণত দেখে আসছি দীপাবলি র রাতে সমস্ত বাঙালি ঘরে রাতে প্রদীপ জ্বালানো হয়। এই রীতি দীর্ঘদিন ধরে হয়ে আসছে। কিন্তু এখন বেশিরভাগ মানুষ প্রদীপের বদলে চায়না লাইটের লাইটিং বাড়িতে দীপাবলিতে লাগানো হচ্ছে। তার জেরে মৃৎশিল্পীরা করুণঅবস্থার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। মাটির প্রদীপের কদর অনেকটাই কমেছে বলে জানাচ্ছেন মৃৎশিল্পীরা।
advertisement
আরও পড়ুন - Job Vacancy: অনেক ভ্যাকেন্সি, আইআরসিটিসির অধীনে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি
এ ব্যাপারে এক মৃৎশিল্পীরা অমর পাল তিনি বলেন আমি দীর্ঘ ৪০টা বছর ধরে এই কাজের সঙ্গেযুক্ত আছি। দীপাবলি বা কালীপুজো আসার বেশ কয়েক মাস আগে থেকে আমাদের এখানে কলকাতা ও কলকাতার বাইরের জেলার বিভিন্ন এলাকার মানুষ এখানে এসে আবার বা কখনো টেলিফোনে প্রচুর প্রদীপ ও মাটির অন্যান্য জিনিস।অর্ডার জমা হতো। সেই জায়গা থেকে বেশ কয়েক বছর দেখছি সেভাবে আর অর্ডার আসছে না।
আমরা এই শিল্প ছাড়া আর অন্য কোন কাজে সেভাবে যুক্ত হতে পারব না। আমরা এই কাজের উপর নির্ভরশীল। আমাদের এলাকার এই পাল পাড়াতে বেশিরভাগ মানুষ এই কাজের ওপর থেকেই তাদের সংসার চলে। আমার ব্যক্তিগতভাবে মতামত যদি আমাদের দেশের এই চায়না লাইটিং যা দীপাবলি তে বেশিরভাগ মানুষ ব্যবহার করে।
Suman Saha