জনগণের সেবা করতে গিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন পঞ্চায়েত নির্বাচনে। সেবার জয়ীও হন শ্যামল হালদার নামের বছর চল্লিশের ওই ব্যক্তি। সহজ সরলভাবে জীবন যাপন করতে ভালবাসেন। আজও থাকেন টালির ঘরে। দীর্ঘদিন ধরে হাসপাতাল চত্বরে চা-ফেরি করে সংসার চালাচ্ছেন শ্যামলবাবু। সকাল সন্ধ্যা চা বিক্রি করার পরও শ্যামলবাবু রোজ নিয়ম করে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবার-২ নম্বর ব্লকের কামারপোল পঞ্চায়েতে যান।
advertisement
আরও পড়ুন: প্রেস্টিজ ফাইট কাঁথি-তমলুক! আজ শেষ প্রচারে হোম গ্রাউন্ডে শুভেন্দু অধিকারী
ভূষণা গ্রামের বাসিন্দা শ্যামলবাবুর পরিবারে রয়েছে বয়স্ক বাবা-মা, স্ত্রী ও দুই ছেলে। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় যখন পঞ্চায়েত সদস্যদের দিকে দুর্নীতির আঙুল তোলে বিরোধীরা। তখন শ্যামলবাবুর মতো কিছু ব্যক্তি এখনও দেখিয়ে দেন সততার সঙ্গে কাজ করা কেউ এখনও রয়েছে পৃথিবীতে।
এ নিয়ে শ্যামল হালদার জানান, পঞ্চায়েত সদস্য হওয়ার অনেক আগে থেকেই তিনি চা বিক্রি করেন। সহজ সরল ভাবে থাকবেন এটাই তাঁর আশা। চা বিক্রি করে সংসার চালানোর পাশাপাশি জনগণের জন্যও কাজ করার সংকল্প নিয়েছেন তিনি। এখন সেটাও মন দিয়েই করেন।
নবাব মল্লিক