যে সমস্ত মৎস্যজীবীরা গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে গিয়েছিল তারা যাতে দ্রুত ফিরে আসে তার জন্য নদী বক্ষে চলছে মাইকিং -এর ব্যবস্থা। ইতিমধ্যেই সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকাতে যে সমস্ত পর্যটন কেন্দ্রগুলি আছে সেগুলো দ্রুত খালি করা নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ২৪ তারিখ থেকে কোনও পর্যটন কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না পর্যটকদের।
শুধু তাই নয়, সুন্দরবনের নদী বক্ষে চলাচলকারী ফেরি নৌকা গুলিকে বন্ধ রাখা নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।অন্যদিকে, পর্যটনকেন্দ্র গুলিতে সরকারি অনুমতি দেওয়াও বন্ধ রাখা হয়েছে। কোনও পর্যটক বোট যাতে সেই সময় জঙ্গলে না ঢুকতে পারে তার জন্য বনদফতর ও পুলিসের পক্ষ থেকে নজরদারি চালানো হচ্ছে। শুধু তাই নয় ইতিমধ্যেই বহু পর্যটন কেন্দ্রের ভ্রমণ বাতিল করা হয়েছে। ক্যানিং, বারাইপুর মহকুমার অফিসে খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম।
advertisement
আরও পড়ুন: প্রতি মাসে ১০০ টাকা ডোনেশন দিতে হবে পড়ুয়াদের, কর্নাটক সরকারের নিয়মে বিতর্ক
আরও পড়ুন: সরযূ নদীর ঘাটে ১৮ লক্ষ প্রদীপ জ্বালিয়ে দীপোৎসবের সূচনা প্রধানমন্ত্রীর, আজ অযোধ্যা আলোকজ্জ্বল...
ইতিমধ্যেই দক্ষিণ ২৪ পরগনার ঝড়খালি, গোসাবাতে পৌঁছে গিয়েছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তরের বাহিনীরা। বিশেষ করে নদী বাঁধের উপর এই নজরদারি চালানো হচ্ছে। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন এলাকাতে যে সমস্ত সাইক্লোন সেন্টারগুলি আছে সেগুলি পরিস্কার করার কাজ শুরু হয়েছে। বিভিন্ন স্কুলগুলোতেও দুর্গত মানুষদের রাখার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে সিত্রাং মোকাবিলায় প্রস্তুত জেলা প্রশাসন। ইতিমধ্যেই একাধিক কমিটি গঠন করেছে তারা।
সুমন সাহা