শোভনের মায়ের দাবি, শুক্রবার সকাল ৯ টা নাগাদ তিনি শোভন ঘুম থেকে উঠছে না দেখে তাঁকে ডাকতে যান। তখনই দেখেন ঘরের মধ্যে সিলিং ফ্যানে গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলছে একমাত্র ছেলে। সঙ্গে সঙ্গে চিৎকার শুরু করেন শোভনের মা। ছুটে আসেন প্রতিবেশীরা, শোভনকে নামিয়ে তড়িঘড়ি নিয়ে আসা হয় বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালে। সেখানেই চিকিৎসকরা শোভনকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
advertisement
আরও পড়ুন: 'ভাড়া' অ্যাকাউন্টেই নিয়োগ দুর্নীতির টাকা, ইডি-র হাত ধরে ফাঁস হতে চলেছে বিরাট রহস্য
এই পরই খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। পুলিশ এসে মৃতদেহ ময়নাতদন্তে পাঠাবার ব্যবস্থা করেন। এদিকে, ওই এলাকার পৌরপিতা রাজীব পুরোহিত খবর পেয়ে আসেন বারুইপুর হাসপাতালে। তিনি জানান, এলাকায় শান্ত স্বভাবের ছেলে ছিলেন শোভন। কেন এমন সিদ্ধান্ত নিলেন শোভন সেটা বুঝতে পারছেন না এলাকাবাসীরা।
আরও পড়ুন: 'অশরীরী ডেথ সার্টিফিকেট নিয়ে উধাও হয়েছে', হাঁসখালিতে 'চুপিসারে' নাবালিকার শেষকৃত্যের পর শোরগোল!
আরও এক প্রতিবেশী কায়ুম শেখ বলেন, 'বেশ কয়েক মাস ধরেই মনমরা লাগছিল শোভনকে। আগে খুব হাসি খুশি থাকত। বেশ কিছু দিন মনমরা ছিল। কয়েক মাস ধরে ফেসবুকে বিভিন্ন সময় কষ্টের পোস্ট করত। প্রতিবেশীদের অনুমান, প্রেমের সম্পর্কের টানাপোড়েনের জেরে এমন সিদ্ধান্ত হতে পারে।
অর্পন মন্ডল