আরও পড়ুন: ভারতীয় সেনা চিকিৎসকের সঙ্গে লিভ-ইনের পর চরম পরিণতি মেয়ের! খুনের অভিযোগ মায়ের
১৫ এপ্রিল থেকে ১৪ জুন, এই সময়ের মধ্যে নদী ও সমুদ্রে মাছ ধরার ক্ষেত্রে প্রতি বছরের মতো এবছরেও ছিল সরকারি নিষেধাজ্ঞা। সেই নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা পেরতেই গত ১৫ জুন দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন মৎস্যবন্দর থেকে গভীর সমুদ্রে পাড়ি দেয় একের পর এক ট্রলার ও ট্রলি। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী, ইলিশ ধরার ক্ষেত্রে মৎস্যজীবীদের ৯০ সেন্টিমিটারের কম ফাঁসযুক্ত জাল ব্যবহার করা ও ৫০০ গ্রামের কম ওজনের ইলিশ ধরা সম্পূর্ণ বেআইনি। কিন্তু কে শোনে কার কথা?
advertisement
আরও পড়ুন: ‘আমার ক্যানসার হয়েছে’, ভুয়ো বার্তা ছড়ানোর পরই রহস্যমৃত্যু! দেহ মিলল ৩৩ বছরের জনপ্রিয় গায়কের
ওয়েস্ট বেঙ্গল ইউনাইটেড ফিশারমেন অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক বিজন মাইতির অভিযোগ, কোনওরকম নজরদারি ছাড়াই ইলিশ মরশুমের শুরুতেই যেভাবে এক শ্রেণির অসাধু ট্রলার মালিক ও কারবারি অধিক মুনাফা লাভের আশায় ছোট ইলিশ ধরার ব্যবসা ফেঁদে বসেছেন, তা ক্রমশই দ্রুত রাজ্যের মৎস্য শিল্পের উপর ভয়ঙ্কর আঘাত হানতে চলেছে।
বিষয়টি মৎস্য দফতরের নজরেও এনেছেন তিনি। তাঁর কথায়, অবিলম্বে প্রশাসন এই অবৈধ কারবারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে অদূর ভবিষ্যতে সমুদ্রে শেষ হবে ইলিশ-সহ অন্যান্য মৎস্যভাণ্ডার। মাছে ভাতে বাঙালির ইলিশ রসনা হয়ত চিরকালের জন্যই অতৃপ্ত থেকে যাবে।
সুমন সাহা