বাংলোর ঠিক সামনেই পাইলিং করা হয়েছিল। তবে সেই পাইলিং টপকে জল গ্রামে প্রবেশ করছে। পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ হয়ে উঠেছে অনেকেই এলাকা ছেড়ে অন্য যায়গায় চলে যেতে চাইছেন। উত্তাল জলরাশি দুর্বল বাঁধ মানছে না। স্থানীয়রা দীর্ঘদিন ধরে এই এলাকায় স্থায়ী নদীবাঁধের দাবি জানিয়ে আসছেন। কিন্তু স্থায়ী নদীবাঁধ তো দূরের কথা যে নদীবাঁধ ছিল সেটিকেই রক্ষা করা যায়নি।
advertisement
আরও পড়ুন-মর্মান্তিক! করোনায় মৃত্যু হল ৭ মাসের শিশুর, শোকের ছায়া পরিবারে
আরও পড়ুন- রান্না-ফুল-ভালবাসা-বিয়ে এমনকী কম্পিউটার দেখেও ভয় পান অনেকে, রীতিমতো ‘ফোবিয়া’! বিশ্বাস করা কঠিন
জলে বিলীন হয়ে যেতে বসেছে ফ্রেজারগঞ্জের অন্যতম নিদর্শন ফ্রেজার সাহেবের বাংলো। এভাবে চলতে থাকলে একসময় গোটা গ্রামটাই চলে যাবে জলের তলায়। পূর্ণিমার কোটালে এমন পরিস্থিতি হলে ষাঁড়াষাঁড়ির কোটালে কি অবস্থা হবে সেই কথা ভেবে আতঙ্কে রয়েছেন গ্রামবাসীরা। দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন ও করেছেন তাঁরা।
নবাব মল্লিক





