পরে স্থানীয় লোকজন আহত স্ত্রী ও বিদেশ হালদারকে উদ্ধার করে প্রথমে কুলপি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায় সেখানে বিদেশ হালদারের অবস্থার অবনতি হলে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। দুর্ঘটনার জেরে মাথায় গুরুতর চোট পান সিভিক পুলিশ কর্মী বিদেশ হালদার।
আরও পড়ুন : তরমুজের সঙ্গে চিবিয়ে খান এর বীজও, এতেই আছে গরমে সুস্থ থাকার চাবিকাঠি
advertisement
এর পরই এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি থাকা অবস্থায় তাঁর ব্রেন ডেথ' হয়।এর পরই পরিবারের লোকজন সিদ্ধান্ত নেন তাঁদের ছেলের মস্তিষ্কের মৃত্যু ঘটলেও সে যেন অন্য কারওর দেহে বেঁচে থাকতে পারে। তাই অঙ্গদানের সিদ্ধান্ত নেন বিদেশ হালদারের পরিবারের লোকজন।পরিবার সূত্রে জানা যায়, বিদেশ হালদারের দুটি কিডনি,লিভার ও চোখের কর্নিয়া দান করা হয়েছে।অন্যদিকে নিহত বিদেশ হালদারের দেহ রবিবার রাতে কুলপিতে নিয়ে আসা হয়।
কুলপি থানার পক্ষ থেকে রাতেই মৃত সিভিক পুলিশকর্মীকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হয়।অবশ্য সিভিক পুলিশের মর্মান্তিক মৃত্যুতে কান্নায় ভেঙে পড়েন পরিবারের লোকজন। পাশাপাশি রবিবার রাতেই মৃত সিভিক পুলিশকর্মী বিদেশ হালদারের শেষকৃত্য সম্পন্ন করা হয়।