এই সেতুটি চালু হলে মথুরাপুর ও কুলতলীর বিধানসভা বিস্তীর্ণ এলাকার মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক সহজ হবে। এখানে মণি নদী প্রায় দেড়শো মিটার চওড়া এই সেতু তৈরি হওয়ার আগে এইসব এলাকার মানুষ দাঁড় টানা নৌকায় পারাপারের করতো৷ তাছাড়া মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় ব্যবহারের জন্য মোটরসাইকেলে পারাপার করতে হত।
আরও পড়ুন North 24 Parganas News: ছেলে আর নেই এখনও জানানো হয়নি মা-কে, লে-তে প্রাণ গেল মধ্যমগ্রামের যুবকের
advertisement
সেই জায়গা থেকে এই সেতু নির্মাণ হওয়ার ফলে এলাকার মানুষের অনেকটাই উপকৃত হয়েছেন৷ কিন্তু সেই সেতু পুরোপুরি ভাবে চালু না হওয়ার জন্য মানুষ সমস্যায় পড়ছে। সরকারিভাবে এই সেতুটি নির্মাণের দায়িত্ব দেয়া হয় হুগলির রিভার বীজ কমিশনকে তবে কমিশন সেই কাজের বরাত দিয়েছে একটি বেসরকারি সংস্থাকে। তবে এ ব্যাপারে কুলতলীর বিধায়ক গনেশ চন্দ্র মণ্ডল জানান, নলগোড়া এই সেতুটি বাম আমলে দীর্ঘদিন অবহেলায় পড়েছিল এবং কাজগুলি সম্পন্ন করেনি। আমি নির্বাচিত হওয়ার পর সুন্দরবন দফতরে আর্থিক সহযোগিতা এবং এইচ আর বি সি কাজটি করেছিল৷ তাদেরকে নিয়ে বৈঠক করে আমরা ইতিমধ্যে যে অসমাপ্ত কাজ গুলি আছে তার কাজ শুরু করে যত দ্রুত এই কাজ শেষ করে যায়, তাই দেখছি৷ তাড়াতাড়ি সেতুটি চালু হয়ে যায় সব রকম সহযোগিতা ও দ্রুত চেষ্টা করছি।
আরও পড়ুন Malda News: আরবি খেজুর ফলছে উত্তরবঙ্গে, রইল লাভজনক এই চাষের হদিশ
পাশাপাশি এ ব্যাপারে স্থানীয় এক বাসিন্দা চাঁদ রজন সরদার জানান, এই সেতুটি তিন বছর ধরে এইরকম ভাবে পড়ে আছে। কোনও গাড়ি এই ব্রিজের উপরে উঠতে পারে না বাইক নিয়ে উঠতে গিয়ে অনেক মানুষ পড়ে গিয়েছে৷ আমরা চাই দুদিকে রাস্তা ঠিক করে দিয়ে সেতুটি চালু করে দিলে প্রচুর মানুষ উপকৃত হবে।
সুমন সাহা





