প্রতিবছর এই বাঁধ উঁচু না করার ফলে সমুদ্রগর্ভে একটু একটু করে বিলীন হয়ে যাচ্ছে এই এলাকা। মানুষজন ক্রমশ পিছিয়ে আসছেন। সূত্রের খবর ১০০ দিনের কাজের টাকায় প্রতিবছর বর্ষা আসার আগে নদীবাঁধে মাটি ফেলা হয়। কিন্তু সেই টাকা না আসায় বর্ষাকাল পড়ে গেলেও নতুন করে কাজ শুরু হয়নি। ফলে নদীবাঁধ দুর্বল অবস্থায় রয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: পঞ্চায়েতের উত্তাপ! গভীর রাতে তৃণমূল কর্মীকে এলোপাথাড়ি কোপ, অভিযুক্ত আইএসএফ
আরও পড়ুন: রাতের অন্ধকারে তৃণমূল কর্মীকে লক্ষ্য করে গুলি, রাজ্যে ভোট পরবর্তী হিংসা অব্যাহত
এবছর বাঁধ যাতে না ভাঙে সেজন্য বাঁধে ব্যবহার করা হয়েছে জিও চট। এই জিও চট বাঁধের ভূমিক্ষয় রোধ করবে। তবে বাঁধের উচ্চতা না বাড়ানোয় জল যথারীতি গ্রামে প্রবেশ করছে। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে, যে কোটালের জলস্ফীতি হলেও বাঁধ ভাঙতে পারে। সেক্ষেত্রে ভাসবে একাধিক চাষযোগ্য জমি। এখন দেখার এবছর আদৌ বাঁধ সংস্কার হয় কিনা।
নবাব মল্লিক