সূত্রের খবর, গত মঙ্গলবার সকালে তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী বাড়িতেই ছিল। সেসময় ভাজনা গ্রামের বাসিন্দা এক যুবক ওই নাবালিকাকে খাবারের লোভ দেখিয়ে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর জোরপূর্বক ওই নাবালিকাকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। এই ঘটনার পর ঢোলাহাট থানায় লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন নির্যাতিতার পরিবার। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ফের চোখ রাঙাচ্ছে নিম্নচাপ, গভীর নিম্নচাপ হয়ে রাজ্যের কোথায় পড়বে প্রভাব? রইল পূর্বাভাস
বৃহস্পতিবার ওই নির্যাতিতাকে গোপন জবানবন্দীর জন্য কাকদ্বীপ মহকুমা আদালতের বিচারকের কাছে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনার সময় তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রীকে বাড়িতে রেখে মাঠে ধান কাটার কাজ করতে গিয়েছিল ওই নাবালিকার বাবা-মা। এরপর দশ'টা নাগাদ তারা বাড়িতে ফিরলে বাবা মায়ের কাছে কান্নাকাটি করে ওই ছাত্রী।
আরও পড়ুনঃ গেরুয়া রাজনীতির সঙ্গে তফাৎ কী! 'সঠিক ইতিহাস' পড়াবে সিপিআইএম, শহরের ২৫ জায়গায় চলছে ক্লাস
এরপর জানা যায় ওই যুবক নাবালিকাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করার পর তার হাতে ৫ টাকা দিয়ে সান্ত্বনা দেয়। এই ঘটনায় রীতিমতো মুষড়ে পড়ে নির্যাতিতার পরিবার। ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ঢোলাহাট থানায় লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন তারা। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
এ দিকে এই ঘটনার পর এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পরে। স্থানীয় গ্রামবাসীরা অভিযুক্তের শাস্তির দাবিতে সরব হয়েছেন। ওই যুবককে গ্রেফতার করে কঠিন শাস্তি দেওয়ার দাবিও তুলেছেন তারা। এই ঘটনায় তদন্ত চালানো হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে পুলিশের পক্ষ থেকে।
নবাব মল্লিক