এই অনুষ্ঠানে সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সাগর ব্লকের বিডিও সুদীপ্ত মণ্ডল প্রমুখ। সাগরের ছবি মহলে একসঙ্গে গণবিবাহের ছাদনাতলায় বসেছিলেন ১৬ জন পাত্রপাত্রী। গণবিবাহের অনুষ্ঠান হলেও আয়োজকরা জাঁকজমকে খামতি রাখেননি। বিয়ের খরচ বহন করা ছাড়াও দম্পতিদের দেওয়া হয় সোনার আংটি ও নাকচাবি, রঙিন টেলিভিশন সেট, বিছানা, সাইকেল, সেলাই মেশিন-সহ দানসামগ্রী। সঙ্গে বিমার পলিসি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বেহাল রাস্তা কবে মেরামত হবে! আশায় দিন গুনছেন কুলতলির মানুষ
নবদম্পতিরা যাতে ১ মাস স্বচ্ছন্দে সংসার চালাতে পারেন সেজন্য চাল, আলু, আটা সহ এক মাসের রেশন সামগ্রী নবদম্পতির হাতে তুলে দেন উদ্যোক্তারা। প্রায় ১৫০ উপহার সামগ্রী পেয়েছেন নবদম্পতিরা। শুধুমাত্র উপহার সামগ্রী নয় এই গণবিবাহ উপলক্ষ্যে সেখানে ভুরিভোজের আয়োজন ও করা হয়েছিল। আর যা নিয়ে খুশি নবদম্পতির পরিবারের লোকজন।
আরও পড়ুনঃ ফের চাকরি দেওয়ার নামে প্রায় কোটি টাকা প্রতারণা! পুলিশের জালে বাবা ও ছেলে
এ নিয়ে সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা জানান এই গণবিবাহ কন্যাদায়গ্রস্থ পিতামাতার মুখে হাসি ফুটিয়েছে। গ্রাম বাংলায় এক একটি বিয়ের জন্য ৩ থেকে ৪ লক্ষ টাকা খরচ হয়ে থাকে। এই বিপুল পরিমাণ অর্থ গরিব পরিবারের ক্ষেত্রে বহন করা মাঝে মধ্যে দু:সহ হয়ে ওঠে। সেক্ষেত্রে এই গণবিবাহ তাদের মুখে হাসি ফুটিয়েছে। রাজ্য সরকার রূপশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে নবদম্পতিদের ২৫ হাজার টাকা করে দেয়। এতে তাদের অনেকটাই সুবিধা হবে। নবদম্পতিরা যাতে ভবিষ্যৎ জীবণে সুখি থাকে সেজন্য তাদেরকে আশীর্বাদ করলাম।
Nawab Mallick





