আগেকার দিনে দেখা যেত লক্ষী পুজোর আগের দিন প্রতিটা ঘরে ঘরে বিভিন্ন ধরনের নাড়ু বানাতে বসতেন মা-দিদি-বৌদিরা। নারকেল মালা কুরতে কুড়তে হাত অবশ হয়ে আসত। তাই পালা করে চলত নারকেল কোরা। কেউ নতুন বৌ, মা ঠাকুমারা।কিন্তু সেগুলো আজ অতীত এখন আর কেউ বাড়ির প্রতি ভরসা করে না। তাই ঝামেলা এড়াতে রেডিমেড নাড়ুর দিকে ঝুঁকছে আমজনতা।
advertisement
আরও পড়ুন, ‘শাড়ি সালোয়ারের ছবি তুলছে, চিনির কৌটো উল্টে দিচ্ছে!’ ইডি নিয়ে বিস্ফোরক মমতা
আরও পড়ুন, ৪১ লক্ষ ৬৫ হাজার যাত্রী বহন! পুজোর ছ’দিনে ৬ কোটি টাকা আয় মেট্রোর
আর এখন লক্ষ্মীপুজো উপলক্ষে মিষ্টির দোকানগুলিতে এখন নারকেল নাড়ু বানানো হয়। পাড়ার মোড় হোক বা নামকরা মিষ্টি দোকান সব জায়গায় এখন নাড়কেল নাড়ু মেলে। পাঁচ থেকে পনেরো টাকা বিভিন্ন দামে বিভিন্ন আকারের নাড়ু মিলছে দোকানে দোকানে। পুজো উপলক্ষে অলিগলিতে অনেক ছোট ছোট দোকান বসে। গুড় দিয়ে পাকানো মুড়ি, মুকড়ির পাশাপাশি তিলের নাড়ু, নারকেল নাড়ুও মেলে।
এ প্রসঙ্গে এক বাসিন্দা বলে বাড়িতে নাড়ু বানালে তো খুব ভাল হয়। কিন্তু বানানোর লোক কই। তিনি বলেন, ‘‘মায়ের বয়স হয়েছে। তাই স্ত্রী একা হাতে সামলাতে পারবে কি না সেই ভয়ে এগোয় না। তাই দোকানের নাড়ুই ভরসা।
সুমন সাহা