প্রায় ১০০ বছর ধরে চলে আসছে এই পুজো, আগে মাটির দেওয়াল ও খড়ের ছাউনি দেওয়া ঘরে কয়েক বছর অন্তর পুজো হত। এরপর বিসর্জন হত। কিন্তু পরবর্তী সময়ে বিদ্যুতের তার, টেলিফোনের তার থাকায় প্রতিমা বিসর্জনের ক্ষেত্রে সমস্যার সৃষ্টি হওয়ায় কমানো হয়েছে উচ্চতা। বর্তমানে এই প্রতিমার উচ্চতা ১৪ হাত। ৭৯ বছর আগে এই প্রতিমাকে ঘিরে স্থায়ী মন্দির নির্মাণ করা হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: কুমোরটুলির প্রতিচ্ছবি হাওড়ার এই গ্রাম! প্রতিমার বৈচিত্র্য অবাক করবে
একসময় গ্রামে কোনও বড় উৎসব পালন করা হত না। দুর্গাপুজো করার রেওয়াজ ছিল না। প্রতিমা দর্শন করতে গ্রামবাসীদের কয়েক কিলোমিটার দূরের গ্রামে যেতে হত। সে সময় গ্রামের মানুষজন এই কালীপুজো শুরু করেন। বর্তমানে কালীপুজোর রাতে এখানে প্রচুর দর্শনার্থী ভিড় জমান। প্রায় তিন থেকে চার হাজার মানুষ এখানে আসেন।
আরও পড়ুন: সারফেস ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়তে চান? IIT খড়গপুর দিচ্ছে সুযোগ
প্রতি বছর কালীপুজোর আগে প্রতিমার গায়ে নতুন করে রঙের প্রলেপ দেওয়া হয়, পড়ানো হয় অলংকার। স্থানীয়দের বিশ্বাস এই মা কালী খুবই জাগ্রত। এখানে খুব ধুমধাম করে পুজো হয়। থাকে অন্নভোগ খাওয়ানোর ব্যবস্থাও। এবছরও তার কোন ব্যতিক্রম হবে না বলে জানিয়েছেন মন্দির কমিটির সদস্যরা।
নবাব মল্লিক