আরও পড়ুন: গন্ডার শাবকের মৃত্যুতে কাঠগড়ায় বন বিভাগের চিকিৎসা পরিকাঠামো
শুধু আগাছা নয়, দক্ষিণ ২৪ পরগনার এই হাসপাতাল নিয়ে আরও অভিযোগ আছে স্থানীয়দের। তাঁরা জানান হাসপাতালটি নামেই চলছে। একজন চিকিৎসক সপ্তাহে কয়েকদিন মাত্র আসেন। বাকি সময়টা ফার্মাসিস্ট-কে দিয়ে কাজ চালানো হয়। হাসপাতালের এই বেহাল অবস্থার কথা কার্যত স্বীকার করে নিয়েছেন কর্তব্যরত ফার্মাসিস্ট সুদীপ্ত মণ্ডল। তবে এরই সঙ্গে তাঁর যুক্তি, হাসপাতালটি আগের থেকে অনেকটাই উন্নতি করেছে।
advertisement
এদিকে হাসপাতালের ফার্মাসিস্ট উন্নতির দাবি করলেও তা মানতে নারাজ স্থানীয়রা। এখানে পানীয় জলের কলটিও বেহাল অবস্থায় পড়ে আছে। চারিদিকে ঝোপ জঙ্গল, নোংরা হয়ে থাকায় সন্ধের পর এখানে এলে ভয়ে গা ছমছম করে বলে স্থানীয়দের দাবি। এত বেশি ঘাস, লতাপাতা জন্মেছে এই হাসপাতালটিকে গৃহপালিত গরুদের চারণভূমি হিসেবেও গ্রামবাসীদের একাংশ ব্যবহার করে। এদিকে এই হাসপাতালের উপর নির্ভর করেন আশেপাশের ১০ থেকে ১৫ টি গ্রামের কয়েক হাজার বাসিন্দা। তাঁরা সকলেই চান দ্রুত ঘাটবকুলতলার স্বাস্থ্য কেন্দ্রের পরিকাঠামগত উন্নয়ন করা হোক। সেই সঙ্গে এখানে পর্যাপ্ত চিকিৎসক পাঠানোর দাবিও জানিয়েছেন তাঁরা।
নবাব মল্লিক