তবে সবার সেরা পেয়ারা। বারুইপুরের পেয়ারার স্বাদ-গন্ধ এক কথায় অতুলনীয় পুষ্টিগুণে ভরপুর বারুইপুরের পেয়ারা। আর তাই পেয়ারা এবার জিআই তকমা পেতে চলেছে। আজও বারুইপুরের পেয়ারা দেশ-বিদেশে রফতানির জায়গায় খ্যাতি অর্জন করেছে।
আরও পড়ুন: নতুন রুপে সেজেছে সাহেববাড়ির শতাব্দী প্রাচীন গির্জা, বড়দিনের বেড়ানোর নতুন ঠিকানা
শুধু বারুইপুর নয় এই বারুইপুর এলাকাকে কেন্দ্র করে বারুপুরের আশেপাশে পিয়ারা চাষ হচ্ছে।আর এই পেয়ারা চাষ করে বারুইপুরের বহু মানুষ অর্থ উপার্জনে দিশা দেখছে। বারুইপুরের পেয়ারার জিআই ট্যাগের জন্য ইতিমধ্যে আবেদন করেছে রাজ্য। তবে এখনও তা না মেলায় এবিষয় প্রশ্ন ওঠে বিধানসভায়।
advertisement
এই তকমা বা ছাপ যাতে দ্রুত পাওয়া যায়, সে বিষয় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং জৈবপ্রযুক্তি দফতরের মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাসকে নির্দেশ দিয়েছেন স্বয়ং বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন এই বিষয়ে প্রশ্ন করেন বারুইপুর পূর্বের বিধায়ক বিভাস সর্দার।
তাঁর প্রশ্ন, বারুইপুরের পেয়ারা, লিচু, জামরুল-সহ ফল ও পরিবেশবান্ধব সবুজ আতশবাজির জিআই ট্যাগ পাওয়ার বিষয়টি কত দূর এগিয়েছে? উত্তরে মন্ত্রী পেয়ারার ক্ষেত্রে আবেদনের নম্বর তুলে ধরেন। তবে বাকিগুলির জন্য তাঁর দফতরে কোনও আবেদন জমা পড়েনি বলে জানিয়েছেন। কিন্তু বিভাস সর্দার মন্ত্রীকে অতিরিক্ত প্রশ্নের মাধ্যমে মনে করিয়ে দেন যে, তিনি নিজে আবেদন জমা করেছেন। এখন অপেক্ষা কবে মেলে জিআই ট্যাগ বারুইপুরের এই মধু ফলের।
সুমন সাহা