তবে সেসময় জোয়ার থাকায় পুণ্যার্থীদের জলে না নামার অনুরোধ করা হয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে। অগত্যা বাধ্য হয়ে সকলে অপেক্ষা করতে হয় ভাটার জন্য, ভোর ৩ টের পর সকলে জল নামতে থাকেন ধীরে, ধীরে।
আরও পড়ুন: একটা ধূপ, সব শেষ, ভয়ঙ্কর অগ্নিকাণ্ড! সর্বস্বান্ত হয়ে গেলেন ব্যক্তি
advertisement
পুণ্যার্থীদের মধ্যে সেসময় দেখা যায় বাঁধ ভাঙা উচ্ছাস। প্রবল ঠান্ডাকে উপেক্ষা করে, পুণ্যলাভের আশায় জলে নেমে স্নান করতে শুরু করেন আট থেকে আশি সকলেই। সাগরে শীত যে কম ছিল তা কিন্তু একেবারেই নয়। তবে কেবল স্নান নয়, রাতে অনেকেই খোলা আকাশের নীচে কাটিয়েছেন।
আরও পড়ুন: অযোধ্যার আলো শিলিগুড়িতেও! সেজে উঠল রাম মন্দির
এ নিয়ে বৃন্দাবনধাম থেকে আসা মহারাজ স্বামী নিত্যান্দরাজ জানিয়েছেন, “স্নান তিনরকম সত্যগুণী স্নান, রজগুণী স্নান ও তমগুণী স্নান। এরমধ্যে সব থেকে উত্তম হল সত্যগুনি স্নান, যা ভোররাতেই করতে হয়। আর সেজন্যই হয়ত পূণ্যার্থীদের মধ্যে এই উচ্ছ্বাস দেখা গিয়েছে।”
নবাব মল্লিক