বাড়িটির প্রবেশপথ সরু হওয়ায় দমকলের কোনও গাড়ি গলিতে প্রবেশ করত পারেনি। লুপ লাইন তৈরি করে আগুন নেভানোর কাজ চালানো হয়। যদিও এখনও পকেট ফায়ার রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। আগুনের উপর প্রাথমিক নিয়ন্ত্রন পাওয়া গেলেও যথেষ্ট বেগ পেতে হয় দমকলকে। যদিও এই অগ্নিকান্ডে কোনও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। সোনারপুর থানার গড়িয়া তেঁতুলবেড়িযা অনুকূল চন্দ্র রোডে, অনুকূল হাইস্কুলের পাশের পাশের বাড়িটি নামে বসতবাড়ি হলেও দীর্ঘদিন ধরেই আসলে লাউডস্পিকার তৈরির কারখানা ও গুদাম।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ২২ জন যক্ষ্মা রোগীর খাবারের দায়িত্ব নিলেন বিধায়ক, খুশি ক্যানিংবাসী
ফলে লাউডস্পিকার তৈরির সমস্ত দাহ্য থেকে অতি দাহ্য পদার্থে ঠাসা তিনতলা বাড়ির পুরোটাই। সেই ভাবে আগুন নেভানোর কোনো ব্যবস্থা নেইবলছেন গুদামের কেয়ারটেকার এবং দমকল আধিকারিক সকলেই। আতঙ্কিত এলাকাবাসীর অভিযোগ, বহুবার বিভিন্ন মহলে অভিযোগ জানিয়ে লাভ হয়নি। কারখানার মালিক এই মুহূর্তে কলকাতার বাইরে। তার পরিচিত এক ব্যক্তি ঘটনাস্থলে এসে সাফাই দিয়েছেন, এটি পঞ্চায়েত এলাকা থাকাকালীনই এখানে কারখানা চলছে।
আরও পড়ুনঃ সাগরে অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির দেহ উদ্ধার
এই কাজের অনুমতি এল কী করে এবং সবার নজর এড়িয়ে কীভাবে এই কাজ চলছিল এরকম বহু প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। কী থেকে আগুন লেগেছে তা এখনও জানা যায়নি। পাশপাশি আগুন লাগার পড়ে বেশ কিছুটা সময় লাগে তা নেভানোর কাজ শুরু করতে। শিরিশ কাগজ, গদের আঠা, অ্যাঢেসিভের মতো জিনিস প্যাকিং হয়ে এখান থাকতো বলে জানা গিয়েছে।
Suman Saha