সেই সঙ্গে জমিতে বিনা কর্ষণে কিভাবে চাষ করা যায় সেই দিকটিও দেখানো হচ্ছে কৃষকদের। সম্পূর্ণ পক্রিয়াটিকে বলা হচ্ছে ড্রিপ ইরিগেশান এন্ড নো টিলেজ সিস্টেম। যার মাধ্যমে কৃষকরা লাভবান হবেন বলে মনে করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন - ARG vs BRA: ১৯৯০-র পর বিশ্বকাপে কখনই হয়নি! আজ রাতই ঠিক করে দেবে ব্রাজিল বনাম আর্জেন্টিনার ভাগ্য
advertisement
শীতের শুরুতেই এলাকায় শুরু হয়েছে সূর্যমুখী ফুল চাষ। সেই ফুল চাষে এই প্রক্রিয়াকে প্রয়োগ করে চলেছে পরীক্ষামূলক চাষাবাদ। মূলত বর্ষার সময় নীচু জমিতে জল জমে থাকে। সেই জল শুকিয়ে জমি তৈরি করতে অনেকটাই সময় লেগে যেত কৃষকদের। তবে এবার এই পদ্ধতিতে কৃষকদের জমিতে আর কোনো কর্ষন করতে হবে না।
আরও পড়ুন- Healthy Lifestyle: খুব প্রয়োজন! পিরিয়ড পিছোতে হবে, ঘরোয়া উপাচারে সাইড এফেক্ট ছাড়াই মুক্তি
তারা সরাসরি জমিতে বীজ বপন করবেন। জমির কোনও বাহ্যিক পরিবর্তন না করে। এক্ষেত্রে জমির নরম মাটিতে নির্দিষ্ট দূরত্বে দুটি করে দানা বপন করা হচ্ছে। এই চাষের মাধ্যমে কৃষকরা ১ বিঘা জমিতে প্রায় ৩ কুইন্টাল সূর্যমুখীর দানা তুলতে পারবেন।
এর ফলে কৃষকদের অনেকটাই কম খরচ হবে। কিন্তু অধিক পরিমাণে লাভ হবে। মূলত এই লক্ষেই মথুরাপুর ১ নং ব্লক কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে এই প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এই পক্রিয়া সফল হলে মথুরাপুর ১ নং ব্লক তৈলবীজ উৎপাদনেও এগিয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।
Nawab Mullick