আরও পড়ুন: পুকুরের উপর বাক্স ঝুলিয়ে চলছে কাঁকড়ার চাষ! নতুন পদ্ধতিতে লাভের অঙ্ক অনেকটাই বেশি
নোনাজলে প্রতিবছর প্লাবিত হয় সুন্দরবনের বিঘার পর বিঘা জমি। ফলে নষ্ট হয় চাষবাস। আর তাই এই এলাকার মানুষের জন্য বিকল্প জীবিকার বিষয়টি জরুরি হয়ে পড়েছিল। তারই সন্ধান মিলল অবশেষে। ড্রাগন চাষ করে স্বনির্ভর হয়ে উঠছে সুন্দরবনবাসী। নগেন্দ্রপুরে নদীর পাড়ে প্রায় ২০ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে বসানো হয়েছে ড্রাগন গাছ।
advertisement
স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা এই ড্রাগন চাষ করছেন। ফলে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন তাঁরা। নোনাজলে ড্রাগন গাছের ক্ষতি হয় না। গাছগুলি নোনাজল প্রতিরোধী বলে দাবি উদ্যোক্তদের। বর্তমানে গাছে ফল এসেছে। এই ফল বিক্রি করে কয়েক লক্ষ টাকা উপার্জন হবে। বর্তমানে এই কাজের সঙ্গে যুক্ত মহিলাদের প্রতিমাসে ২,০০০ টাকা করে দেওয়া হয়। পরে ড্রাগন ফল বিক্রি হলে সেই লভ্যাংশ দেওয়া হবে তাঁদেরকে। সমস্ত কিছু ঠিক থাকলে আগামীদিনে ড্রাগন চাষ বিকল্প আয়ের পথ দেখাবে সুন্দরবনের মানুষকে।
নবাব মল্লিক





