যৎসামান্য চোট লেগেছে তার। দুর্ঘটনার পর কোথায় ছিলেন তিনি, সবার এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, দুর্ঘটনার সময় করমন্ডলে এস-১ কামরাতে ছিলেন তিনি। দুর্ঘটনার পর তাদের কামরাটি মাঝ থেকে ভেঙে যায়।সবাই ছিটকে পড়ে যে যার মত। তবে কপালজোরে তার কিছু হয়নি। বাইরে বের হয়ে তিনি দেখেন ট্রেনটি খেলনার মত ছড়িয়ে রয়েছে। এরপর আর তিনি সেখানে থাকার চেষ্টা করেননি। সেখান থেকে হেঁটে দুর্ঘটনাস্থল ছাড়েন তিনি।
advertisement
আরও পড়ুন-গ্রামে ফিরল পাঁচ তরতাজা যুবকের নিথর দেহ, বাসন্তী জুড়ে আজ শুধুই বুকফাটা কান্না
আরও পড়ুন-রেলের ‘কবচ’ কোথায়? রেল দুর্ঘটনা নিয়ে কেন্দ্রকে তীব্র আক্রমণ ফিরহাদের
এরপর একটি হাসপাতালেও যান তিনি। কাছে তখন কিছুই ছিলনা। এদিকে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে উঠতে পারেননি তিনি। এদিকে তার পরিবারের লোকজন কাকদ্বীপের বুধাখালিতে চিন্তায় দিন কাটাতে থাকেন।
হাসপাতালে চিকিৎসার পর কিছুটা সুস্থ হলে বাড়ির দিকে রওনা দেন তিনি। কাকদ্বীপে আসার পর কাকদ্বীপ থানায় সোজা হাজির হন তিনি। তার আসার খবর শুনে পরিবারের লোকজন তাকে থানাতেই দেখতে যান। এখন স্থানীয় একটি স্বাস্থ্যেকেন্দ্রে তাকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।
নবাব মল্লিক