তবে কার ভুলে এই নাম বাদ গেল তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। এই ঘটনার পর স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য থেকে শুরু করে পঞ্চায়েত প্রধান, এমনকি প্রাশাসনিক আধিকারিকগণ কেউই নিজেদের ঘাড়ে দোষ নিতে রাজি নন।
ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পর স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান হোসেন কয়াল, এই ঘটনাটিকে দু:খজনক আখ্যাদিয়েছেন। ঘটনাটি কিভাবে ঘটেছে তা খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। তবে তিনি জানিয়েছেন এই সমস্যা নিয়ে বিজয় হাতি তাঁর সঙ্গে কোনোদিন যোগাযোগ করেননি।
advertisement
আরও পড়ুন: ঘণ্টায় ১৭৫ কিমি…! ভয়ঙ্কর গতিতে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মোকা! তাণ্ডবলীলার আশঙ্কায় তুমুল সতর্কতা
আরও পড়ুন: কংগ্রেস ১৩০ পার, বিজেপি কমে তার অর্ধেক! খেলা ঘুরে গেল কর্ণাটকে!
তবে ঘটনার পর স্থানীয় পঞ্চায়েত, বিডিও ও মহাকুমাশাসকের দফতরে লিখিত আবেদন জমা দিয়েছেন তিনি। এ নিয়ে বিজয় কুমার হাতি জানান, বয়সের ভারে তিনি খুবই সমস্যায় আছেন। ওই ভাতায় কোনোরকমে সংসার চলত তাঁর।
এখন সেই টাকা না মেলায়, ওষুধপত্রও কিনতে পারছেন না তিনি। ঘরে অসুস্থ স্ত্রী রয়েছে। এভাবে বার্ধক্যভাতা বন্ধ হওয়ায় তিনি খুবই ভেঙে পরেছেন। জীবিত থাকা অবস্থায় তিনি মৃত এই কথা শুনে তিনি খুবই মর্মাহত। এই ঘটনার দ্রুত প্রতিকার দাবি করেছেন তিনি।
নবাব মল্লিক





