লাবনী এবছর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগে পরীক্ষা দিয়েছে বলেও জানা যায়। লাবনীর মা ও কাকার অভিযোগ বিয়ের পর থেকেই তাঁদের মেয়ের উপর নানাভাবে শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার চালাতো শ্বশুরবাড়ির লোকজন। লাবনীর শ্বশুরবাড়ি থেকে তাদের কাছে খবর আসে যে লাবনী অসুস্থ হয়ে পড়েছে। তখনই লাবনীর বাপের বাড়ির লোকজন তাকে নিয়ে পদ্মেরহাট হাসপাতালে এলে চিকিৎসকরা জানান লাবনী আর বেঁচে নেই। লাবনীকে তার শোয়ার ঘরে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায় বলে বাপের বাড়ির লোক জানতে পারে।
advertisement
ঘটনায় কান্নায় ভেঙে পড়ে লাবনীর পরিবারের লোকজন। মেয়ের অস্বাভাবিক মৃত্যুর জন্য তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন কে দায়ী করে লাবনীর বাপের বাড়ির লোকজন। তারা এ বিষয়ে জয়নগর থানায় অভিযোগ জানালে জয়নগর থানার আইসি পার্থসারথি পালের নির্দেশে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় এসআই অলকেন্দু ঘোষের নেতৃত্বে পুলিশের একটি বিশেষ দল। ওই গৃহবধূর মৃতদেহ উদ্ধার করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে জয়নগর থানার পুলিশ।
সুমন সাহা