যুগের কালে দীপাবলির আলোর রোশনাই করতে মাটির প্রদীপ দিয়ে শুরু হয়েছিল তারপর সেটা মোমবাতি তে গিয়ে আটকেছে। কিন্তু এখন বর্তমান যুগে দীপাবলীতে এখন বিভিন্ন রকমের ইলেকট্রিক ল্যাম্প উঠে যাওয়ায় লাটে উঠতে চলেছে মোমবাতি। যাদের তৈরি মোমবাতির আলোয় ঝলমল করত দীপাবলির রাত। সেই মোমবাতি শিল্পীদের ঘরই আজ অন্ধকার। কারণ মোমবাতির জায়গা কেড়েছে বৈত্যুতিক মোমবাতি, টুনি লাইট ও এলইডি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ কালীপুজো বিসর্জন-ছট পুজোয় জলে নামা! চিন্তায় প্রশাসন
বর্তমান মোমবাতি কারখানার মালিক রঞ্জন পাল বলেন ৩০ - ৩২ বছর ধরে বাপঠাকুদার ব্যবসা বর্তমানে চায়না টুনি লাইটের দাপটে ব্যবসা করা দায় হয়ে পরেছে। কোন ভাবে ব্যবসা টিকিয়ে রাখছি,এখন একটাই উপায় টুনি লাইট কমলে মোমবাতি আবার একটু বারতে পারে। একই সাথে সুভাষ সরকার মোমবাতি কারিগর জানান এই মোমবাতির সঙ্গে জড়িয়ে আছে শৌশবের কত স্মৃতি। বর্তমানে বাজার ছেয়ে রয়েছে চাইনিস আলো। এখন যা অবস্থা সারা বছরে যা মোম তৈরী করি তা আগের তুলনায় অর্ধেক। এভাবে চলতে থাকলে আগামীতে তাদের অন্য কারখানার মতন বন্ধ করে দিতে হবে।
Anirban Roy