দুর্গাপুজোর কয়েকমাস আগে থেকে তাদের কজের ব্যস্ততা থাকে চরমে ৷ তাদের নাওয়া খাওয়ার সময় থাকে না। বিগত দুই বছর ধরে করোনা অতিমারী চলায় সেভাবে তাদের ব্যবসা হয়নি এবছর অনেকটাই স্বাভাবিক করোনা পরিস্থিতি তাই ধুমধাম করেই হবে পুজো৷ তাই এবছর তাদের ব্যবসায় আর্থিক লাভের আশা করছেন তারা৷ শিলিগুড়ি শহর লাগোয়া জলপাইগুড়ি জেলার ডাবগ্রাম ফুলবাড়ি এলাকার ভোলা মোড় এলাকায় বেশ কিছু পরিবার এই মালা তৈরির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ডেঙ্গু ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী শহরে! এবার মৃত ১ কিশোরী
তাদের দাবি গতবছর করোনার ভয়াবহ পরিস্থিতির জেরে তারা মালা তৈরী করলেও বিক্রি করতে পারেনি। তাদের আশা বাজার এবার গত বছরের তুলনায় কিছুটা ভালো যাবে। ব্যবসা ভালো হবে এবং আর্থিক লাভ হবে। মালা শিল্পী বিশ্বজিৎ ভৌমিকের কথায় তারা দীর্ঘ ১২-১৪ বছর ধরে এই মালা বানিয়ে আসছেন পুজোর জন্য পুজোর সময় তাদের কর্মব্যস্ততা তুঙ্গে থাকে গত দু'বছর করোনা পরিস্থিতি থাকার জন্য ব্যবসা সেরকম হয়ে ওঠেনি তবে এ বছর তারা আশাবাদী ভালো ব্যবসা হবে।
আরও পড়ুনঃ ঠাকুর বিসর্জন দিতে গিয়ে করুণ পরিনতি! নদীতে তলিয়ে গেল যুবক
তিনি জানান পুজোর সময় মালার চাহিদা বেশি থাকলেও অন্যান্য সময় কাজের জন্য দশকর্মার জিনিসও তারা বানিয়ে থাকেন। এছাড়াও দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধির সাথে সাথে কিছুটা হলেও বাজারে প্রভাব পড়েছে প্রভাব পড়েছে তাদের ওপরও। এর মধ্যেও মালা বানিয়ে সেটা বিক্রি করে বাঁচার আশায় শিল্পীরা।
Anirban Roy