প্রসঙ্গত, প্রায় ৭৫ বছর পুরোনো এই মেডিক্যাল কলেজ এবং তার পরিধিটা অনেক বড়। একটা ডিপার্টমেন্ট থেকে আরেকটা ডিপার্টমেন্টের দূরত্ব অনেকটা দূরে। রোদ বৃষ্টিতে যাতে রোগী পরিজনদের অসুবিধা না হয়, তাই এই করিডোরগুলি বানানো হয়েছিল। এই করিডোরে ঢোকার প্রায় ২০ থেকে ২২ টা মুখ রয়েছে। কিন্তু এত বড় পরিধি হওয়ায় সিকিউরিটি গার্ড রাখা অসম্ভব হয়ে পড়েছে বলে জানান মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষ।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষদের নিয়ে রাখি বন্ধন উৎসব
তবে নতুন যে বিল্ডিংগুলো রয়েছে তাতে এরকম ধরনের অসুবিধা হয় না। তবে কিছু কিছু লোক রাস্তা থাকা সত্ত্বেও এই করিডোরগুলি ব্যবহার করায় সমস্যায় পড়তে পারেন রোগীসহ ও তার পরিজনেরা। এমনিতেই মেডিক্যাল কলেজে ট্রলিতে করে রোগী নিয়ে যাওয়ার জন্যে নেই কোনো ট্রলি বয়, রোগীর পরিজনদের ই ট্রলি বহন করতে হয়।
আরও পড়ুনঃ বাড়ছে উৎকণ্ঠা! এখনও নিখোঁজ তিস্তায় ঝাঁপ দেওয়া ডাক্তারি পড়ুয়া
এ বিষয়ে উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সুপার ডক্টর সঞ্জয় মল্লিক জানিয়েছেন কিছু কিছু মানুষ করিডোর গুলোকে নিজেদের রাস্তা মনে করছে। এটা একেবারেই উচিত নয়। মেডিক্যাল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে নোটিশ বোর্ড লাগানো সত্ত্বেও কেউ তা মানছে না। অবিলম্বে এ ব্যাপারে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন মেডিকেলের সুপার ডঃ সঞ্জয় মল্লিক।
Anirban Roy