অনীত থাপা আরও বলেন, “কার্শিয়াং হল পাহাড়ের প্রবেশপথ। আমরা এই সুন্দর শহরকে আরও সুন্দরভাবে সাজিয়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছি। অনেক কিছুই পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে। কিন্তু সবাই জানেন পাহাড়ে কিছু নতুন করতে যাওয়া মানেই অনেক কিছুর মুখোমুখি হতে হয়। অনেক বাধা বিপত্তির সামনাসামনি হতে হয়”।
আরও পড়ুন : ফিরে এল হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা! শহর থেকে ইঁদুর তাড়ানোর পারিশ্রমিক ১ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা!
advertisement
স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, “এতদিন দার্জিলিং গিয়ে ক্লক টাওয়ার দেখেছি আমরা । এবার কার্শিয়াংবাসীরাও গর্ব করে বলতে পারব যে আমাদের শহরেও ক্লক টাওয়ার আছে”। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ইদানীং নতুন রূপে পর্যটকদের মন কাড়ছে দার্জিলিংয়ের ঐতিহাসিক ক্লক টাওয়ার।
দার্জিলিঙের ক্লক টাওয়ারের সৌন্দর্যায়ন হয়েছে গত বছর৷ রকমারি আলোতে সেজেছে পুরনো এই ক্লক টাওয়ার ৷ যা দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটকরা৷ অন্ধকার নামার সঙ্গে সঙ্গেই ক্লক টাওয়ারের রংবেরংয়ের আলো নজর কাড়ছে পর্যটকদের৷ দার্জিলিংয়ে পর্যটকদের এই উৎসাহ দেখেই কার্শিয়াং এর একটি ক্লক টাওয়ার নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়। আগামীতে পর্যটকদের জন্য আরও নতুন নতুন উপহার নিয়ে আসবেন বলে আশ্বাস জিটিএ অধিকর্তার।