বাজারে পাবদা বিকোচ্ছে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা দরে। চিংড়ি দাম ৫০০-৫৫০ টাকা। পারশে কাতল মাছ এক কেজি প্রায় ৫০০ টাকা, মাঝারি মাপের বাগদার দাম ৮০০ টাকা। তবে মুরগির মাংসের দাম মধ্যবিত্তের নাগালেই। এক কেজি মুরগির দাম বাজারে ঘোরা ফেরা করছে ১৯০ থেকে ২০০ এর মধ্যে। খাসির মাংসের দাম ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা প্রতি কেজি। দাম যতই চড়া হোক, বছরের এই একটা দিনে ভাইয়ের পাতে পছন্দের খাবার তুলে দিতে সকাল থেকেই ভিড় বাজারে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের টাকা বাঁচিয়ে ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রাজগঞ্জের ইয়ংস্টার ক্লাব
তবে বাজার করতে আসা ক্রেতারা বলেন বাজারে মাছ কিনতে এসে রীতিমত হিমশিম খেতে হচ্ছে। তাছাড়া ভাইফোঁটা বলে কথা এমনিতেই জিনিস পত্র দাম বেশি। তাই আর কি করবো কাতল মাছ আর ছোট মাছ কিনে নিয়ে গেলাম। এদিকে বিক্রেতা বলেন ভাইফোঁটা মানে ভাইকে বনেরা ফোঁটা পরিয়ে পছন্দ মতন খাওয়ার সাজিয়ে সামনে দেয়। তাই ভাইফোঁটা দিনে ইলিশ পাবদা চিংড়ি চিতলের চাহিদা রয়েছে। তাছাড়া যারা মধ্যবিত্ত মানুষ রয়েছে বড় ইলিশ কিনতে পারছে না তারা ছোট মাপের ইলিশ কিনে মন ভরছে। তবে সব মিলিয়ে ভাইফোঁটার মাছের বাজার মোটামুটি রয়েছে।
আরও পড়ুনঃ শিলিগুড়ির ইসকন মন্দিরে সাড়ম্বরে পালিত হল গোবর্ধন উৎসব
মাছ ব্যবসায়ী গৌরাঙ্গ দাস জানিয়েছেন যে সারা মাস ধরেই উৎসব চলছে এমনিতেই মানুষের অনেক খরচা হয়ে গিয়েছে তারপরে মাস শেষে এই ভাইফোঁটার উৎসব মানুষের পকেটে মাসের শেষে এমনি টাকা থাকে না। তার মধ্যে উৎসবের মাসে বাজার একটু মন্দাই চলছে। অন্যদিকে মাছ কিনতে এসে বাবলু ঘোষ জানান মূল্য বৃদ্ধির জেরে এমনিতেই হিমশিম খাচ্ছে মানুষ তার মাঝে মাছ বাজার সহ সমস্ত কিছুর দাম অনেকটাই বেড়েছে এতে সবারই সমস্যা হচ্ছে।
Anirban Roy