পঞ্চমীতে বস্ত্রদান। সপ্তমী, অষ্টমী, নবমীতে প্রতিবারই মধ্যাহ্নভোজন। মায়ের প্রসাদ পেতে দূরদূরান্ত থেকে ভক্তরা এখানে ভিড় জমান। অন্যান্য কিছু জায়গায় কোনও কোনও বার দশমীর দিন প্রতিমা নিরঞ্জন না করা হলেও এই মন্দিরের ক্ষেত্রে কখনোই অন্যথা হয়নি। নিয়ম মেনে দশমীর দিনই মায়ের নিরঞ্জন হয়। এই পুজো শিলিগুড়ির অন্যতম প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী পুজো হিসেবে পরিচিত।
advertisement
আনন্দময়ী কালীবাড়ির পরিচালন সমিতির সাধারণ সম্পাদক মৃণালকান্তি চৌধুরী বলেন, ‘প্রথম থেকে এখনও পর্যন্ত আমরা একচালার দুর্গাপ্রতিমা তৈরি করেই মায়ের আরাধনা করে আসছি। কিছু বছর যাবৎ মহালয়ার দিন আমরা বিশেষ পুজো করছি। আমাদের মন্দিরে একটি দুর্গা মন্দির তৈরির কাজ চলছে। ভক্তরা সারা বছর ধরেই এই মন্দিরে পুজো দেওয়ার সুযোগ পাবেন।’এই কালীবাড়ির ৯২তম দুর্গাপুজো দেখার জন্য শহরের অনেকের মধ্যেই এখন থেকেই অপেক্ষা বাড়ছে।





