অভিযোগ, শিলিগুড়ি পৌরনিগমের উদাসীনতা ও নজরদারির অভাবেই শহরে ডেঙ্গুর বাড়বাড়ন্ত। অন্যদিকে, যেসব স্পর্শকাতর এলাকায় ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়েছে, তা শুধুমাত্র স্থানীয় কাউন্সিলরের অদূরদর্শিতা ও অসক্রিয়তা দায়ী বলে পালটা অভিযোগ পৌর বোর্ডের সদস্যদের। স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গিয়েছে, ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে পর্যালোচনা, সতর্কতা, সাফাই অভিযান, বাড়ি বাড়ি সার্ভে শুরু করেছে শিলিগুড়ি পৌরনিগম।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বিদ্যালয় চত্বরে নেশাগ্রস্ত যুবকদের উপদ্রব! আতঙ্ক ছড়াচ্ছে এলাকায়
প্রত্যেক ওয়ার্ডে তৈরি করা হয়েছে ভেক্টর কন্ট্রোল টিম। নতুন করে একশো ফগিং ও স্প্রেয়িং মেশিন দিয়ে মশার লার্ভা নিধনের কাজ শুরু হলেও কোনোভাবে ডেঙ্গু পরিস্থিতিতে রাশ টানা সম্ভব হচ্ছে না। ওই সূত্র আরও জানাচ্ছে যে শিলিগুড়িতে ৪৮ ঘণ্টায় ৫০ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন৷ আর আক্রান্তদের মধ্যে ৩২ জন শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতাল ও উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পৌরনিগমের চারটি ওয়ার্ড স্পর্শকাতর।
আরও পড়ুনঃ ডেঙ্গু পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত শিলিগুড়ি পুরনিগম
তার মধ্যে বিরোধী দলনেতা অমিত জৈনের ৪ নম্বর ওয়ার্ড-সহ ৫, ১৪, ১২ নম্বর ওয়ার্ড স্পর্শকাতর বলে চিহ্নিত করেছে স্বাস্থ্য দফতর। পুরো নিগমের স্বাস্থ্য আধিকারিক দুলাল দত্ত জানান ডেঙ্গু নিয়ে সমস্ত রকম মোকাবিলা করতে প্রস্তুত পৌর নিগম প্রতিটি ওয়ার্ডে নজরদারি রাখা হচ্ছে হকিং মেশিন চালানো হচ্ছে স্পেশাল ভিজিলেন্স টিম তৈরি করা হয়েছে। অতি শীঘ্রই আমরা এই মহামারী কাটিয়ে উঠতে পারব বলে আশাবাদী।
Anirban Roy