নিজের বডি বিল্ডিং-এর খরচ ওঠানোর জন্য বিভিন্ন জায়গায় প্রশিক্ষণও দেন গোপাল। যদিও আক্ষেপ, তাঁর কোনও স্পনন্সর নেই । ফলে বডি বিল্ডিং এর জন্য যাবতীয় মোটা অংকের টাকা খরচ করতে হয়েছে নিজেকেই । কাজ করে যেটুকু টাকা হয়েছে তা দিয়ে সংসার চালিয়ে তারপর নিজের খাবার, ডায়েট এর জন্য খরচ করেছেন গোপাল। শরীরচর্চায় মিস্টার ইন্ডিয়া হওয়ার জন্য গত কয়েক মাস ধরে কঠিন ডায়েট এবং জিম করে যেতে হয়েছে তাঁকে। যার ফল এই তৃতীয় স্থান।
advertisement
আরও পড়ুন : এক মুঠো কালো তিলেই সঙ্কটমুক্তি, কাটে সাড়ে সাতি দশা, জানুন জ্যোতিষশাস্ত্রে কী বলে
আরও পড়ুন : ৪১ বছর বয়সে ৫৫০ সন্তানের জন্মদাতা! এ বার থামতে বলা হল যুবককে
গোপালের কথায়, "ছোটবেলা থেকেই বডি বিল্ডিং আমার ভাল লাগত। তার পর থেকেই প্রফেশনাল লেভেলে বডিবিল্ডিং শুরু করি, নিজের কোচ মনোজ দাসের তত্ত্বাবধানে বডিবিল্ডিং করে আজকে এই সাফল্য পেয়ে আমি ভীষণ খুশি। তবে স্পনন্সর নেই। তাই নিজে প্রশিক্ষণ দিয়ে সেখান থেকে টাকা উপার্জন করে যাবতীয় খরচ আমাকেই তুলতে হয়।"
আগামীতে তার আরও বড় প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার ইচ্ছে রয়েছে। সেখানেও সফল হবেন বলে তিনি আশাবাদী।