সোমবার পার্কে এই বিষয়টি নিয়ে একটি বৈঠক হয়।বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মুখ্য বনপাল (উত্তরবঙ্গ) রাজেন্দ্র জাখর, দার্জিলিংয়ের জেলাশাসক পুনমবালাম এস, ডিএফও কার্শিয়াং ও বেঙ্গল সাফারি পার্কের ডিরেক্টর কমল সরকার সহ বন দফতরের আধিকারিকরা। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের মুখমুখি হয়ে রাজেন্দ্র জাখর বলেন, পর্যটকদের কাছে বেঙ্গল সাফারি পার্কের আকর্ষণ বাড়াতে অ্যানিম্যাল এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের মাধ্যমে আরও কিছু নতুন জীবজন্তু আনা হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: অমৃত ভারতে স্টেশনের আধুনিকীকরণ ঘিরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া আমজনতার
ইতিমধ্যে পার্কের তরফে টাটা জিওলজিকাল পার্কের সাথে কথা বলা হয়েছে। সেখান থেকে ব্ল্যাক বাক আনার কথা প্রাথমিক স্তরে হয়েছে। ব্ল্যাক বাক এক প্রজাতির হরিণ। এই হরিণ দেখা যায় পাকিস্তান ও নেপালের কিছু জায়গায়। জামশেদপুরের টাটা জিওলজিক্যাল পার্কে ব্ল্যাক বাক রয়েছে। সেখান থেকে উত্তরবঙ্গের শিলিগুড়ির বেঙ্গল সাফারি পার্কে আনা হচ্ছে ব্ল্যাক বাক হরিণ।এছাড়াও দীর্ঘদিন ধরে বেঙ্গল সাফারি পার্কে একাই রয়েছে শৃঙ্গ গন্ডার কানহেলা। তাই তার নিঃসঙ্গতা কাটাতে আরও একটি গন্ডার আনার আলোচনা চলছে। বন দফতরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নতুন প্রাণী আনার মূল উদ্দেশ্য হল বেঙ্গল সাফারি পার্কের আকর্ষণ পর্যটকদের কাছে বাড়িয়ে তোলা।
অনির্বাণ রায়