তবে আগের থেকে জীবনে অনেক পরিবর্তন এসেছে। সরকারি সহায়তা পায় তারা, মেলে মাসিক রেশন। গ্রামের ছেলে মেয়েরা পড়াশোনা করতে যায় এখন। পড়াশোনা শিখে আগামী দিনে শবর ছেলে মেয়েদের জীবনে শিক্ষার আলো সম্প্রসারিত হবে এমনটাই আশা করছেন অভিভাবকেরা। তারাও চাইছেন তাদের ছেলে মেয়েরাও শিক্ষিত হোক। স্কুলমুখী হয়ে নতুন করে বাঁচার উদ্যোগ নিচ্ছে শবর শিশুরা। তাদের দু-চোখেও রয়েছে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার স্বপ্ন। উচ্চশিক্ষিত হয়ে কেউ কেউ হতে চায় ডাক্তার কেউ বা আবার আইনের রক্ষক।
advertisement
আরও পড়ুনঃ আরপিএফ-এর মানবিক মুখ, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন যাত্রী!
পুরুলিয়ার চিপিদাগ্রাম পঞ্চায়েতের রমইগাড়া গ্ৰামে বসবাসকারী শবর শ্রেণীর মানুষেরা সরকারি সহায়তায় মাধ্যমে আবারো নতুন করে বাঁচার চেষ্টা করছেন। আধার কার্ড না থাকার কারণে কেউ কেউ পিছিয়ে থাকলেও অনেকেই ফিরেছেন সমাজের মূল স্রোতে। সরকার পাশে থাকলে আগামী দিনে এই গ্রামের সার্বিক উন্নয়ন হবে এমনটাই আশা করা যাচ্ছে। একদিন এরাও সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কারিগর হবে।
Sharmistha Banerjee Bairagi