আরও পড়ুন: স্বাধীনতা সংগ্রামীদের ঠেক হয়ে উঠেছিল রাজবাড়ি! তাকে বাঁচাতে এগিয়ে এল প্রশাসন
মিলেটের বেশি দামের পাশাপাশি আরেক সুবিধা হল অতি অল্প খরচে এর চাষ করা যায়। ফলে বেশি লাভ হয় কৃষকের। এইসব দিকে লক্ষ্য রেখেই ২০২৩ সালকে আন্তর্জাতিক মিলেট বর্ষ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। উৎপাদন বাড়াতে কৃষি দফতর, পশ্চিমবঙ্গ সরকার ও সুইচ ওয়ান ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে গোটা রাজ্যজুড়েই মিলেট উৎপাদনের জন্য প্রচার চালানো হচ্ছে। পুরুলিয়াতেও মিলেট চাষে জোর দেওয়া হচ্ছে।
advertisement
কৃষকদের মিলেট চাষে উৎসাহী করতে কৃষি দফতরের পক্ষ থেকে কর্মশালার আয়োজন করা হয়। সেখানে মিলেট চাষের কলাকৌশল শেখান বিশেষজ্ঞরা। এই বিষয়ে জেলা কৃষি আধিকারিক আদিত্য দুয়ারী বলেন, পুরুলিয়া জেলাতে প্রায় ৫৫০ হেক্টর জমিতে এই বছর মিলেট চাষের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অনেক জায়গায় চাষের কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। খুব অল্প জলে চাষ হওয়ার কারণে এখানে মিলেটের চাষ ভাল হবে।
শমিষ্ঠা ব্যানার্জি