আরও পড়ুন: বাজার মাতাচ্ছে ডিজিটাল রাখি! দাম কত জানেন?
ঝালদার পুরপ্রধান আরও জানান, তাঁদের পুরসভার আয়ের উৎস সেভাবে নেই। কিন্তু পুরসভার অস্থায়ী কর্মীদের বেতন থেকে শুরু করে পুরসভার অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের পেনশনের জন্য অনেকটাই অর্থ ব্যয় করতে হয়। ফলে উন্নয়নমূলক কাজের টাকায় টান পড়ে। তাই বিকল্প আয়ের রাস্তা তৈরি করার জন্য এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
advertisement
পুরসভার এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে ঝালদার মানুষ। তাঁরা জানান, পুরসভার তত্ত্বাবধানে কমিউনিটি হলের বুকিং হলে স্বচ্ছতা বজায় থাকবে, এতে উপকৃত হবে এলাকাবাসী। পাশাপাশি বিরোধী দলের পক্ষ থেকেও পুরপ্রধানের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানানো হয়েছে। তাঁরাও কমিউনিটি হলের বুকিংয়ের বিষয়টিতে সমর্থন করেছেন।
ঝালদা পুরসভার এক-দুটি ওয়ার্ড ছাড়া প্রায় প্রতিটি ওয়ার্ডে কমিউনিটি হল আছে। আর এই প্রত্যেকটি কমিউনিটি হলে বছরের বিভিন্ন সময় নানান অনুষ্ঠানে হয়ে থাকে। এলাকার মানুষদের সুবিধার্থে ও পুরসভার ভাঁড়ারের কথা চিন্তা করেই কমিউনিটি হল কেন্দ্রীয়ভাবে পুরসভার অফিসের মাধ্যমে মাধ্যমে বুকিংয়ের এই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
শমিষ্ঠা ব্যানার্জি