সাদামাটা জীবন থেকে একেবারেই ঝাঁ চকচকে জীবনে পা রাখলেন। প্রশাসনিক কাজে কিছুটা আনকোরা হলেও রাজনৈতিক দিক থেকে অনেকটাই পোক্ত তিনি। এ বিষয়ে তিনি জানান, তিনি বিশ্বাস করতে পারছিলেন না তিনি জেলা পরিষদের সভাপতি হয়েছেন।
আরও পড়ুন: শালুগড়ার ইওয়াম মঠে ভিড় বাড়ছে পর্যটকদের! আপনিও তরীবাড়ির এই বৌদ্ধ গুম্ফা থেকে ঘুরে আসতে পারেন
advertisement
খরা কবলিত এই এলাকায় পানীয় জলের সমস্যা মিটানো তাঁর প্রধান কাজ। তিনি প্রত্যন্ত গ্রামেরই এক গৃহবধূ, তাই মহিলাদের কষ্টটা অনেকটাই বোঝেন। জলের জন্য বাড়ির মেয়েদের কতখানি পরিশ্রম করতে হয় তা তিনি স্বচক্ষে দেখেছেন। তাই সবার প্রথমেই জলকষ্ট মেটাতে উদ্যোগ নিচ্ছেন তিনি।
আরও পড়ুন: প্লাস্টিক ক্যারিব্যাগ ব্যবহার করলেই বিপদ! দিতে হবে ৫০-৫০০ টাকা জরিমানা
রাজনৈতিক পরিমন্ডলেই বড় হয়ে ওঠা তাঁর। পরিবারের বহু সদস্য সক্রিয়ভাবে রাজনীতি করেছেন দীর্ঘদিন। তিনি নিজেও মহিলা জেলা তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদিকা। তাই রাজনীতির মারপ্যাচ ও রাজনৈতিক ময়দানের রন কৌশল সবটাই ভালভাবে জানা। তাই এই গুরু দায়িত্ব যে তিনি সঠিকভাবে পালন করবেন এমনটাই আশা রাখছেন জেলার মানুষেরা।
শমিষ্ঠা ব্যানার্জি