এই বিষয়ে স্বাধীনতা সংগ্রামী হরিমতি বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, ইংরেজদের হাত থেকে বাঁচতে প্রায়সই জঙ্গলে লুকিয়ে থাকতেন। স্বাধীনতা সংগ্রামের লড়াইয়ে শরিক হয়েছিলেন। ইংরেজদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন। নিজের চোখে দেখেছিলেন স্বাধীনতার প্রথম সূর্যোদয়। নির্বাচন কমিশনের স্বীকৃতি পেয়ে তিনি খুব খুশি পুরুলিয়ার এই শতবর্ষ পার করা বৃদ্ধা। জানালেন, এই মানপত্রকে আমৃত্যু বুকে জড়িয়ে রাখতে চান তিনি। সেই সঙ্গে তার বড় শখ, মৃত্যুর আগে একটিবার অন্তত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে স্বচক্ষে সামনে দাঁড়িয়ে দেখা।
advertisement
গোটা মানভূমের মানুষদের গর্ব হরিমতি বন্দ্যোপাধ্যায়। দেরিতে হলেও এই বীর স্বাধীনতা সংগ্রামীকে তার যথাযত মর্যাদা দিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। অবশেষে এই লড়াকু নারী যে নিজের যোগ্য সম্মান পেলেন তাতে আপ্লুত তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
শমিষ্ঠা ব্যানার্জি