আরও পড়ুন: সুরাটের শাড়ির দাপটে গোটা গ্রামের রোজগার শেষ! কর্মহীন সব তাঁতি
নন্দকুমারের যুবক রাজেশ প্রধান। নন্দকুমার পঞ্চায়েত সমিতি সামনে রাজেশের একটি ওয়ার্কশপ আছে। সেই ওয়ার্কশপে এলাকার ২৫ থেকে ৩০ জন শিক্ষিত বেকার যুবক কাজ করেন। শোলার বিভিন্ন ধরনের মূর্তি, ফুল, পাখি, সহ অন্যান্য আকর্ষণীয় মডেল তৈরি হয় থিম প্যান্ডেলের জন্য। শুধু পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় নয়, রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় তাঁদের তৈরি থিমের মণ্ডপে হবে দুর্গাপুজো। কাজ না পাওয়া শিক্ষিত বেকার যুবকেরা যখন দিশাহারা হয়ে ঘুরছিলেন তখন তাঁদের হাতের কাজ শিখিয়ে স্বনির্ভর করে তোলার চেষ্টা করে চলেছে রাজেশ।
advertisement
শোলা আর প্লাস্টিক জাতীয় পেপার কেটে সুন্দর সুন্দর মুর্তি, পশু পাখি, ফুল, আল্পনার মধ্যদি য়ে থিমের মণ্ডপ সাজিয়ে তোলা হয়। এক একজন শিল্পী কাজ করে মাসে প্রায় ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা উপার্জন করে থাকেন। করোনার কয়েকটা বছর একটু খারাপ সময় কাটলেও বর্তমান সময়ে সুদিন ফিরেছে। প্রচুর কাজের অর্ডার। তাই একটুও সময় নষ্ট না করে কাজ করে চলেছেন শিল্পীরা। শুধু দুর্গাপুজো নয়, অন্যান্য পুজোর পাশাপাশি বিয়ে সহ বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানে থিমের কাজ সমাদৃত। ফলে ওই বেকার যুবকেরা বছরে ৩৬৫ দিন কাজ পান।
সৈকত শী