জানা যায় রোগীদের খাবারের জন্য বরাদ্দ ছিলো ৫৮ টাকা। তাতে করে খাওয়ার ও টিফিন এই সামান্য টাকায় করতে তারা সমস্যায় পড়ছেন। তাই চিঠি দিয়ে বি এম ও এইচকে জানায় স্বসহায়ক দলটি। এই বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ অর্থৎ তমলুকে মুখ স্বাস্থ্য আধিকারিককে জানান কোলাঘাটের বি এমমও এইচ।পরে বিষয়টি জেলা মূখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক কলকাতায় স্বাস্থ্যভবনেও জানিয়েছেন বলে জানান বি এম ও এইচ নব কুমার ভঞ্জ।
advertisement
আরও পড়ুনঃ মোটরসাইকেল আরোহীদের হাতে হেলমেট তুলে দিয়ে পুলিশের গান্ধীগিরি!
বেশ কিছু রোগী ও রোগীর পরিবার জানান, চরম সমস্যার মধ্যে রয়েছেন তারা। সম্পূর্ণ সরকারি পরিষেবা থেকে বঞ্চিত বলে অভিযোগ করেন। কোলাঘাটের এই ব্লক গ্রামীণ হাসপাতালে শুধুমাত্র কোলাঘাটের স্থানীয় মানুষজন চিকিৎসা পরিষেবা পান তা নয়, পার্শ্ববর্তী পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুর ২ ব্লকের বহু রোগী এখানে চিকিৎসার জন্য আসেন। আর এই খাদ্য পরিষেবা বন্ধ থাকায় রোগীদের সঠিক পুষ্টিযুক্ত খাদ্য থেকে বঞ্ছিত হতে হচ্ছে। দূরত্বের কারণে সঠিক সময়ে খাবার বাড়ি থেকে আসছে না অনেকের।
আরও পড়ুনঃ রূপনারায়ণের বুক থেকে অবৈধভাবে বালিকাটার অভিযোগে গ্রেফতার ১৪ জন
সব মিলিয়ে সরকারি পরিষেবা থেকে কত দিন বঞ্ছিত থাকেন রোগীরা সেই নিয়েই প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছে কোলাঘাটে। এই বিষয়ে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ বিভাস রায় জানিয়েছেন স্বাস্থ্য দফতরে জানানো হয়েছে দ্রুত ওই হাসপাতালে নতুন সহায়ক দল খাদ্য পরিবেশন এর দায়িত্ব পাবে। রুগীদের পুষ্টিযুক্ত খাবার সরবরাহ করা হবে।'
Saikat Shee