আরও পড়ুন: সাড়ে আটশো বছরের পুরনো শিব মন্দিরে ভক্তের ঢল
দিঘা, শঙ্করপুর সহ পূর্ব মেদিনীপুরের অন্যান্য মাছ ধরা কেন্দ্রে সংরক্ষিত প্রজাতির মৎস্য শিকার ঠেকাতে বিশেষ কর্মশালার আয়োজন করল বন দফতর। সেখানে মৎস্যজীবী ও আড়ত মালিকদের এই বিষয়ে সতর্কবার্তা দেওয়া হয়। সংরক্ষিত মাছের তালিকা মৎস্যজীবী ও ট্রলার মালিকদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। জালে কোনও সংরক্ষিত প্রজাতির মাছ বা প্রাণী (বিশেষ করে কিছু সংরক্ষিত হাঙর ও শঙ্কর প্রজাতির মাছ) ধরা পড়লে সেগুলি সঙ্গে সঙ্গে সমুদ্রে ছেড়ে দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে মৎস্যজীবীদের। যদি ধরা পড়ার পর সেগুলি মারাও যায় তাও ছেড়ে দিতে হবে। কেউ ওই ধরনের মাছ বা প্রাণী বিক্রি করার জন্য নিলাম কেন্দ্রে নিয়ে এলে বন দফতরকে খবর দিতে হবে।
advertisement
বন্যপ্রাণ আইনে স্মল টুথ স’ফিশ, পয়েন্টেড স’ফিশ, শঙ্কর মাছ, মেটেলি শঙ্কর, গঙ্গার হাঙর, গিটার ফিশ, বাঘা, কামট, হিলসা কামট, ব্ল্যাকফিন রিন শার্ক, বুলশার্ক, হাতুড়িমুখো হাঙর, রামকুকি, রাবণ, বাদুড় প্রজাতির মাছ সংরক্ষিত প্রজাতির তালিকায় আছে।জেলা বন আধিকারিক বলেন, ওয়াইল্ড লাইফ প্রোটেকশন অ্যাক্ট-১৯৭২ অনুযায়ী সংরক্ষিত মাছ ধরা ও তা বাজারে বিক্রি বেআইনি। আইন ভঙ্গ করলে জেল-জরিমানাও হতে পারে।
সৈকত শী