সরকারি আবাস যোজনায় পাওয়া বাড়ি মালিক ৬ হাজার টাকার ভাড়ার বিনিময়ে একে ওষুধ দোকানকে ভাড়া দিয়েছে। বাড়িটি আরতি প্রধান নামের এক মহিলার। ২০১৮-১৯ সালে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পে তিন লক্ষাধিক টাকা পান বাড়ি করার জন্য। স্বামীর বাড়িতে ঠাঁই না মেলার কথা জানিয়ে পৈতৃক সূত্রে পাওয়া জমিতে তিনি তৈরি করেন আবাস যোজনার বাড়ি। কিন্তু প্রতিবেশী সূত্রে জানা যায় তিনি স্বামীর সঙ্গেই থাকেন। মাস চারেক আগে সেই বাড়ির সাজসজ্জা একেবারে বদলে যায়। তারপর সেই বাড়ি ভাড়া দেওয়া হয় তমলুকের নিমতৌড়ির বাসিন্দা এক ব্যবসায়ীকে। মাসিক ৬ হাজার টাকা ভাড়ার বিনিময়ে রাতারাতি তৈরি হয়ে যায় ওষুধের দোকান।
advertisement
আরও পড়ুন: পাহাড় যাচ্ছেন? আবহাওয়া জানেন তো! ঝলমলে শায়িত বুদ্ধ, কনকনে দার্জিলিং যেন স্বর্গ
আরও পড়ুন: দিদির সুরক্ষা কবচ এবার চা বলয়ে পৌঁছে দিতে পদক্ষেপ আদিবাসী উন্নয়ন দফতরের
আরতী প্রধানের প্রতিবেশীরা জানান, আলাদা নয়। স্বামীর সঙ্গেই থাকেন আরতি দেবী। হলদিয়ার একটি কারখানায় শ্রমিকের কাজ করেন আরতি দেবীর স্বামী স্বপন প্রধান। তাঁদের পরিবারের অবস্থাও বেশ স্বচ্ছল।” তাঁদের দাবি রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে স্ত্রীর নামে আবাস যোজনার বাড়ি বাগিয়েছেন স্বপন প্রধান। ঘটনার তদন্তে দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। এ বিষয়ে হলদিয়া পৌরসভার বর্তমান প্রশাসক ও হলদিয়ার মহাকুমা শাসক জানান, 'অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অভিযোগ সত্যি হলে নিয়ম মেনেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
সৈকত শী