মহিষাদল ব্লক সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক জানান, শিশুদের পুষ্টি ঘাটতি দূর করতে ও ডিম উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই মুরগী বাচ্চা ৫৪৫টি পরিবারকে দেওয়া হল। কারণ ব্লকের বিভিন্ন শিশুআলয় বা অঙ্গনওয়াড়ী কেন্দ্রগুলিতে বাহির থেকে ডিম আনতে হয়। এই পরিবারগুলি যদি ঠিক মত ভাবে মুরগীর বাচ্চাগুলিকে পালন করে বড় করে তুলে। তাহলে মুরগি ডিমের উৎপাদন বাড়বে। তাতে বাড়ির বাচ্চারা খেয়েও বাজারে অনেক বিক্রি হবে, ফলে আর্থিক দিক থেকে লাভবান হবে ওই পরিবার।'
advertisement
আরও পড়ুনঃ ট্রাকে করে পাচারের আগেই উদ্ধার ৪০০ কেজি গাঁজা!
ব্লকের প্রাণী সম্পদ বিকাশ আধিকারিক ডা: রতন বোস বলেন, 'বর্তমানে বাজারে ডিমের দাম অন্যান্য জিনিসের মতই বেড়েছে। ব্লকে বেশ কিছু পরিবারের শিশুদের পুষ্টির ঘাটতি আছে। সেইসব পরিবারকে চিহ্নিত করে ১০টি করে মুরগীর বাচ্চা দেওয়া হয়েছে। মুরগি প্রতিপালন আর্থিক দিক থেকে পিছিয়ে পড়া পরিবারের জন্য লাভজনক।
আরও পড়ুনঃ জেলা পুলিশের নির্দেশে প্রতিটি থানায় সাইবার সংক্রান্ত অভিযোগ জানাতে পারবে সাধারণ মানুষ
এই মুরগির বাচ্চা গুলিকে পালন করার পর তাদের ডিমগুলিকে প্রোটিন হিসেবে বাড়ির বাচ্চারা খাওয়া দাওয়া করবে এবং বিশেষত্ব কিছু উদ্বৃত্ত হলে বাজারেও বিক্রি করে সংসার চালানোর জন্য কিছু অর্থ উপার্জন হবে।' শুধু মহিষাদল ব্লক নয় পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ২৫ টি ব্লকের প্রায় প্রতিটি ব্লকে প্রাণী সম্পদ দফতরের উদ্যোগে বিভিন্ন সময়ে সাধারণ মানুষকে মুরগি ছানা বিতরণ করা হয়।
Saikat Shee