আরও পড়ুন: ঝাড়ু তৈরির পেশা পরিযায়ী শ্রমিক হওয়া থেকে বাঁচিয়ে দিয়েছে
এই কাঠের সেতু এবং স্থানীয় সমস্যা প্রসঙ্গে গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য শেখ হাসিবুল জানান, কয়েক বছর ধরেই সেতুটি এভাবেই রয়েছে। যখন সেতু খুলে দেয় তখন প্রায় ৮০০ জন পড়ুয়া নৌকা করে পড়াশোনা করতে আসে, স্কুল যায়। কিন্তু এর উপর দিয়ে যাতায়াত করতে গিয়ে অনেকে নদীতে পড়ে গিয়েছে। কিছুদিন আগেই একটা বাইক পড়ে গিয়েছিল। গ্রামবাসীদের সুরে সুর মিলিয়ে তিনিও দ্রুত এই সেতুটি কংক্রিটের করার দাবি জানান।
advertisement
পূর্ব বর্ধমানের এই অমরপুর গ্রামের দামোদর নদের ওপারে প্রায় ৮ থেকে ৯ টা গ্রাম আছে। তাদের যাতায়াতের প্রধান রাস্তা এই কাঠের সেতু। ওপারের গ্রামগুলিতে মূলত সবজি চাষ হয়। তাদেরও সবজি নিয়ে পারাপার হতে সমস্যা হয়। বর্ষাকালে বেশি বৃষ্টি হলে এই কাঠের সেতু তুলে নেওয়া হয়। তখন পারাপারের একমাত্র ভরসা থাকে নৌকা। ঝুঁকিপূর্ণভাবেই সেতুর মত নৌকায় করেই পারাপার করতে হয় সকলকে। গ্রামবাসীরা এবার এই ঝুঁকি থেকে মুক্ত হতে চাইছেন।
বনোয়ারীলাল চৌধুরী