ধৃতদের একজনের নাম কুরবান আলি , অপরজনের নাম রাকেশ মোল্লা। এই চক্রের সঙ্গে আর আর কারা যুক্ত, কেন ই বা অস্ত্র নিয়ে এসেছিল তারা , কোথায় নিয়ে যাচ্ছিল সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারী অফিসাররা। পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃতরা বেআইনীভাবে বন্দুক রাখার কথা স্বীকার করে নিয়েছে। ধৃতদের নিজেদের হেফাজতে নিয়ে তদন্ত শুরু করতে চাইছে পুলিশ আধিকারিকরা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ফের চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ! প্রাণ গেল গর্ভের দুই বাচ্চা সহ মা'র
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত ১৫ ই নভেম্বর আগ্নেয়াস্ত্রসহ এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছিল বর্ধমান থানার পুলিশ । এরপর এ দিন ফের দুজনকে আগ্নেয় অস্ত্রসহ গ্রেফতার করল এসটিএফ। ১৫ ই নভেম্বর এর ঘটনায় ধৃত ব্যক্তি আগ্নেয়াস্ত্র বিক্রির উদ্দেশ্যে এসেছিল বলেই জানা গিয়েছে। আর বিক্রি করতে এসেই পুলিশের জালে ধরা পড়ে আলি হোসেন। ধৃত অসমের বাসিন্দা বলেই খবর। আর সেই খবর বাসি হতে না হতেই ফের এদিন আগ্নেয়াস্তসহ দুজন গ্রেফতার হল বর্ধমানের মন্তেশ্বর থেকে।
আরও পড়ুনঃ বাইসাইকেল "মেয়র" হলেন বর্ধমানের যুবক
এভাবে বারবার আগ্নেয়াস্ত উদ্ধার হওয়ায় চিন্তায় বর্তমান প্রশাসানিক আধিকারিকরা। ফলে তৎপরতা বেড়েছে প্রশাসনিক মহলে। সন্দেহভাজন জায়গায় বাড়ানো হয়েছে পুলিশ ফোর্স। পুলিশ দ্রুত আগ্নেয়াস্ত চক্রের শিকড়ে পৌঁছতে চাইছে । কারণ সামনেই পঞ্চায়েত ভোট , আর যাতে পঞ্চায়েত ভোটে কোনরকম বিশৃঙ্খলা তৈরি না হয় সেদিকেই তাকিয়ে এখন প্রশাসন।
Malobika Biswas