এ নিয়ে ইতিমধ্যেই একটি শিবিরও করা হয়েছে। আগে শ্রবণ প্রতিবন্ধীদের জন্য হয়েছিল চাকরির ব্যবস্থা। আর এবার শিবির হল অর্থোপেডিক ও ইন্টেলেকচুয়াল বিশেষ ভাবে সক্ষমদের নিয়ে। এদিনের শিবিরে উপস্থিত ছিলেন ডা: শৈলেন্দ্রনাথ মুখার্জী মূক-বধির বিদ্যালয়ের প্রিন্সিপ্যাল স্তুতি দেবী-সহ অন্যরা। এদিনের শিবিরে ১৮ থাকে ৩৩ বছর বয়সী ১০০ জন চাকরী প্রার্থীদের আবেদন পত্র জমা নেওয়া হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: '১৫ বছর আগে মার্ডারে শরীর দেখিয়েছি, গেহরাইয়াতে দীপিকা আলাদা কী করেছে?'
কোন কোন বিভাগে চাকরি হবে :
আইটি সেক্টর, বি.পি.ও , টেলিকলিং সেক্টরের জন্য বাছাই করা হচ্ছে বিশেষভাবে সক্ষম এই যুবক যুবতীদের। এছাড়াও শপিং মলেও প্লেসমেন্ট দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। সব মিলিয়ে ন'টির অধিক কোম্পানি আছে যারা এই বিশেষভাবে সক্ষমদের কর্মী হিসেবে নিযুক্ত করে থাকে।
আরও পড়ুন: চুল থেকে চামড়ার রূপটান, জোজোবা তেলে রয়েছে সমস্ত সৌন্দর্যের চাবিকাঠি
চাকরি পাওয়ার পদ্ধতি:
প্রথমে স্কিল ডেভেলপমেন্ট এর ট্রেনিং হওয়ায় পর। সকলের বায়োডাটা নেওয়া হয় কে কি পাস করেছে, কার কিসে দক্ষতা বেশি সমস্ত কিছু দেখার পর প্লেসমেন্ট দেওয়া হয়।
কারা চাকরির জন্য ফর্ম ফিলাপ করতে পারবেন:
নূন্যতম উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেই বিশেষভাবে সক্ষমরা চাকরির প্লেসমেন্ট পাবেন। এর পর যার যে রকম যোগ্যতা, সেই অনুযায়ী চাকরি পাবেন।
স্তুতি দেবী বলেন, 'এই ভাবে এর আগে এখানকার ২৪ জন যুবক যুবতীর চাকরির ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাঁদের ট্রেনিং চলছে । ট্রেনিং সম্পূর্ণ হলে তাঁদের প্লেসমেন্ট হয়ে যাবে। বর্ধমান শহর ক্রমবর্ধমান। বিভিন্ন কলকারখানা রয়েছে এখানে। রাইস মিল থেকে শুরু করে অন্যান্য সেক্টরের কাছে আমাদের আবেদন আপনারা আমাদের এখান থেকে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন যুবক যুবতীদের চাকরির ব্যবস্থা করে সমাজ সংস্কারের সঙ্গে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন যুবক যুবতীদের সহায়তা করুন।'
মালবিকা বিশ্বাস






