স্বীকৃতি দেওয়ার ক্ষেত্রে ‘কপিরাইট’, ‘ট্রেড লাইসেন্স ভঙ্গ’-র মতো বেশ কয়েকটি আইনের সঠিক প্রয়োগ হচ্ছে কি না তা দেখা হয়।এ ছাড়াও এফআইআর, চার্জশিট, বিচার প্রক্রিয়ার অগ্রগতি, বাজেয়াপ্তের মতো বিষয়গুলিও থাকে । ‘আইপি’ পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশকে এই সম্মান ২০২১ ও ২০২২ সালের জন্যে দিয়েছে। দিল্লির আম্বেদকর ইন্টারন্যাশনাল সেন্টারে পুরস্কারও তুলে দেওয়া হয়েছে পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ কর্তার হাতে। এ বিষয়ে পুলিশ সুপার বলেন, জেলা পুলিশের এই স্বীকৃতি প্রাপ্তি খুবই গর্বের বিষয়। ’আইপি’ বিভিন্ন বিভাগে সম্মান জানিয়ে থাকে। ‘বেস্ট পুলিশ ইউনিট’ বিভাগে পূর্ব বর্ধমান জেলা এই সম্মান পেয়েছে।'
advertisement
আরও পড়ুনঃ ২২০০ কিলোমিটার পায়ে হেঁটে যাচ্ছেন মুম্বই, দেখা করবেন অক্ষয় কুমারের সঙ্গে!
অন্যদিকে, ডিএসপি (ডিইবি) রাকেশ চৌধুরি বলেন, ’ওই সব বিষয়গুলির উপর গত দু’বছরে দেশের মধ্যে পূর্ব বর্ধমানের দক্ষতা বেশি দেখিয়েছে।' প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, চলতি বছরে আরও একটি পুরস্কার পেয়েছে জেলা পুলিশ।এবছর স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে পুলিশের উল্লেখযোগ্য কাজের জন্য চিফ মিনিস্টার মেডেল প্রদান করা হয়েছিল রাজ্যের ১২ জন আইপিএস পদমর্যাদার অফিসারকে। রাজ্যপালের মনোনীত পুরস্কার প্রাপক এই অফিসারদের মধ্যে এবছর আউটস্ট্যান্ডিং সার্ভিসের জন্য রয়েছেন রাজ্যের পাঁচ জন আইপিএস অফিসার।
আরও পড়ুনঃ পদস্থ কর্তাদের আগমনেই হয় বর্ধমান স্টেশন পরিষ্কার! বাকি দিন নোংরা!
পাশাপশি কমেন্ডেবল সার্ভিসের জন্য মনোনীত হয়েছেন আরো সাত জন অফিসার। এঁদের মধ্যে কেবলমাত্র একজন পুলিশ সুপার পদে কর্মরত আইপিএস পদমর্যাদার একমাত্র অফিসার যিনি পূর্ব বর্ধমান জেলার পুলিশ সুপার পদে রয়েছেন অর্থাৎ কামনাশীষ সেন, তিনিও এই কমেন্ডেবেল সার্ভিসের জন্য মুখ্যমন্ত্রী পদক পেয়েছেন। সব মিলিয়ে চলতি বছরে জেলা পুলিশের এই পুরস্কারগুলি পাওয়ায় খুশির হওয়া প্রশাসনিক মহলে।
Malobika Biswas