আলু চাষীরা জানান, তিরুপতি হিমঘর কর্তৃপক্ষের গাফিলতির জেরে তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। প্রায় ২০ হাজার জন চাষীর আলু নষ্ট হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপেও সমস্যার সমাধান হয়নি। এই মুহূর্তে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারাধীন রয়েছে এই বিষয়টি। যদিও পূজোর মূখে তিন কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ বাবদ দেওয়া হয়। যা কিনা ২৬০/- টাকা প্রতি বস্তা দরে দেওয়া হয়। তবে এখনও মেলেনি বকেয়া ক্ষতিপূরণ এর টাকা। ফলে মাঠের পরিবর্তে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানতে বাধ্য হয়েছেন তাঁরা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ নিখোঁজ স্বামীকে খুঁজে পেতে স্ত্রী'র কাতর আবেদন সংবাদ মাধ্যমের কাছে
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত মে মাসে মেমারীর রসুলপুরের তিরুপতি হিমঘরে চাষীদের রাখা আলু নষ্ট হয়ে যায়। হিমঘর কর্তৃপক্ষের গাফিলতির জেরে গ্যাস লিক করে হয় বলে অভিযোগ। প্রশাসনিক স্তরে বারংবার মালিক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠকে বসেও কোন সমাধান সূত্র মেলেনি। জেলা সফরে এসে দুর্গাপুরের প্রশাসনিক বৈঠক থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দ্রুত চাষীদের সমস্যা সমাধানের জন্য নির্দেশ দেন জেলা প্রশাসনকে। কিন্তু তারপরেও সমস্যার সমাধান হয়নি।
Malobika Biswas