প্রায় এক দশক আগে, ২০১৫ সালে ধান চাষের একঘেয়েমি ও অনিশ্চয়তা কাটিয়ে বিকল্প ফসল হিসেবে শসা চাষ শুরু করেন মহেশ্বর রাজোয়াড়। সেই সময় থেকেই তিনি এই ফসল নিজের মূল চাষ হিসেবে বেছে নেন। পরিশ্রম, অধ্যাবসায় ও দূরদর্শিতার ফলস্বরূপ আজ শসা চাষই তাঁকে এনে দিয়েছে আর্থিক স্বাবলম্বিতা এবং সমাজে এক উজ্জ্বল পরিচিতি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ হাতে ৪৮ ঘণ্টা, বঙ্গোপসাগরে নতুন ঘূর্ণিঝড়, বাংলার জেলার পর জেলায় কেমন থাকবে ওয়েদার, রইল অ্যালার্ট
মহেশ্বর রাজোয়াড় জানান, একসময় শসার পাশাপাশি তরমুজ চাষও করতেন। তবে বাজারের চাহিদা ও লাভের হার বিচার করে বর্তমানে কেবল শসা চাষেই তিনি মনোনিবেশ করেছেন। তাঁর কথায়, “প্রতি বছর শসা চাষ করে প্রায় চার থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা আয় হয়। যদিও সাম্প্রতিক সময়ে বৃষ্টির কারণে কিছুটা ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
মহেশ্বর অবশ্য এরপরেও আশাবাদী। তাঁর বিশ্বাস, সঠিক পরামর্শ, প্রযুক্তি ও পরিশ্রম থাকলে শসা চাষ ভবিষ্যতে আরও বহু কৃষকের জীবনে নতুন আলোর দিশা দেখাবে।





