TRENDING:

Purba Bardhaman: বর্ধমানের জোতরাম বিদ্যাপীঠে কন্যাশ্রী ক্লাবের উদ্বোধন

Last Updated:

অষ্টম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর মেয়েদের নিয়ে তৈরি হল বিদ্যালয়ের কন্যাশ্রী ক্লাব। বর্ধমান দু'নম্বর ব্লকের জোতরাম বিদ্যাপীঠে গঠিত সম্পূর্ণা নামে কন্যাশ্রী ক্লাবের পক্ষ থেকে সচেতন মূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হল এদিন।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#পূর্ব বর্ধমান : অষ্টম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর মেয়েদের নিয়ে তৈরি হল বিদ্যালয়ের কন্যাশ্রী ক্লাব। বর্ধমান দু'নম্বর ব্লকের জোতরাম বিদ্যাপীঠে গঠিত সম্পূর্ণা নামে কন্যাশ্রী ক্লাবের পক্ষ থেকে সচেতন মূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হল এদিন। এই সেমিনার থেকে বাল্যবিবাহ, স্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্য সচেতন, শারীরিক কুপ্রভাব এবং কম বয়সে সন্তানের জন্ম দেওয়া এই চারটি বিষয়ে সচেতনতার শিবির করা হয়। এদিনের সেমিনার নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। এদিন উপস্থিত ছিলেন বর্ধমান স্টুডেন্ট কন্ট্রোল রিজিওনাল সেন্টারের ডাইকোলজিস্ট ডাক্তার আশিস ইকবাল মন্ডল, বি এম ও এইচ ব্লক মিউনিসিপাল অফিসার ও বর্ধমান দু'নম্বর ব্লকের স্বাস্থ্য কর্মী হৈমন্তী সরকার সহ বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকারা। এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষক তথা কন্যাশ্রী রোনাল্ড টিচার নীলমাধব মজুমদার বলেন, বিদ্যালয়ের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রকম বিষয়ে ছাত্র ছাত্রী অভিভাবকদের নিয়ে সচেতনতার শিবির করা হয়।
advertisement

কন্যাশ্রী প্রকল্প চালু হওয়ার পর থেকে ধারাবাহিকভাবে বাল্যবিবাহ কম হয়েছে এবং স্কুল ছুটের প্রবণতা অনেকটাই কমেছে, এমনকি কন্যাশ্রী-র এলাকায় কম বয়সী মেয়েদের বিবাহ নিয়ে সচেতন করার পাশাপাশি নারী শিক্ষা বিষয়ে তুলে ধরছেন। যার ফলে কন্যাশ্রী ক্লাব এক কথায় সাফল্য তা বলা যেতে পারে। কন্যাশ্রী প্রকল্প নিয়ে আলোচনা অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে থাকা পরিবারকে সহায়তার মাধ্যমে মেয়েদের জীবন ও অবস্থার উন্নয়নে পশ্চিমবঙ্গের সরকার কর্তৃক গৃহীত একটি উদ্যোগ, যাতে অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে কোনো পরিবার আঠারো বৎসর বয়সের আগে তাদের মেয়ে সন্তানের বিয়ের ব্যবস্থা না করে।

advertisement

আরও পড়ুনঃ আইএসসি পরীক্ষায় জোড়া সাফল্য পূর্ব বর্ধমানে

এই প্রকল্পের অন্যতম উদ্দেশ্য হল, আর্থিক ভাবে পিছিয়ে থাকা গরিব দুঃস্থ মেয়েদের উচ্চ শিক্ষার জন্য তুলে আনা। এই স্কিমটির দুটি উপাদান হল, বার্ষিক বৃত্তি ১০০০ টাকা এক কালীন ২৫০০০ টাকা বৃত্তি। ছাত্রীর বয়স তেরো বছরের বেশি ও আঠেরো বছরের কম হলে তবেই বার্ষিক টাকার আওতায় পরবে ছাত্রীরা। ছাত্রীকে অন্তত অষ্টম শ্রেণীতে পাঠরতা হতে হবে। ছাত্রীর পারিবারিক আয় বাৎসরিক অনধিক এক লক্ষ কুড়ি হাজার টাকা হতে হবে।

advertisement

View More

আরও পড়ুনঃ উপপ্রধানকে মারধর ও সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুরের অভিযোগে গ্রেফতার ১৫

সরকারি বা সরকার অনুমোদিত বা সরকারি সাহায্য প্রাপ্ত বিদ্যালয়ে পাঠরতা যেকোনো ছাত্রী এই সুযোগ পায়। ছাত্রীকে অবিবাহিতা হতে হয়। এছাড়াও এক কালীন বৃত্তির ক্ষেত্রে আবেদন করার দিনে ছাত্রীর বয়স আঠেরো বছরের বেশি ও উনিশ বছরের কম হতে হবে। ছাত্রীকে মাধ্যমিক, উচ্চ-মাধ্যমিক, কারিগরি, বৃত্তিমূলক, ক্রীড়াবিষয়ক ইত্যাদি যে কোনো বিষয়ে নিবন্ধীকৃত প্রতিষ্ঠানের পাঠরত হতে হবে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

Malobika Biswas

বাংলা খবর/ খবর/পূর্ব বর্ধমান/
Purba Bardhaman: বর্ধমানের জোতরাম বিদ্যাপীঠে কন্যাশ্রী ক্লাবের উদ্বোধন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল