সংস্থার কথায়, এই চাষে লাভের সম্ভাবনা সর্বাধিক এবং তা সত্ত্বেও যদি কোনও কারণে বীজ থেকে ফলন না হয় , সেক্ষেত্রে ১০০% বীজের মূল্য ফেরত পাবেন কৃষকরা। এই সংস্থার ডিরেক্টর শেখ মহ: রফিক এর কথায়, কিছু ব্যক্তিরা চাইলে বাড়ির ছাদে কিংবা উঠানেও এই চাষ করতে পারেন। বস্তার মধ্যে মাটি ভরে এই চাষ করা যেতে পারে । সে ক্ষেত্রে ফলন ও লাভের পরিমাণ বেশি থাকার সম্ভাবনাও রয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: শান্তনুর ফোনেই সব রহস্য, এবার বড় কিছু ঘটবে! শুভেন্দুর দাবিতে পাল্টা 'আপনি কোথায় থাকবেন'?
আরও পড়ুন: কলকাতার ৩ ক্যাফেতে ঘটেছে সেই বৈঠক, শান্তনুর সঙ্গে কোন নেতার? জেনে গেল ইডি
সেইসঙ্গে তিনি আরও বলেন, আমরা সংস্থার তরফে কৃষকদের বীজ কেনার সময় তাঁদের প্রশিক্ষণও দিয়ে থাকি। এছাড়া পরবর্তীকালে চাষ করতে গিয়ে কোনওরকম সমস্যা হলে তাঁরা মোবাইলের মাধ্যমে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগও করতে পারেন। এই দুই পরিষেবার জন্যই কৃষকদের কোনও রকম অর্থ প্রদান করতে হয় না। ৭ থেকে ৮ মাসের মধ্যে আদার ফলন পাবেন কৃষকরা।
স্যামুইন এ্যাগ্রমেরিন এলএলপি নামক এই সংস্থার তরফে আদা চাষের এই পদ্ধতিটি কৃষকদের সামনে সবিস্তারে তুলে ধরা হচ্ছে। সেই সঙ্গে বীজ কেনার সময় কৃষকদের দেওয়া হচ্ছে একটি গ্যারান্টি কার্ড । যাতে এটি স্পষ্ট করা হচ্ছে উৎপাদিত ফসল কৃষকরা চাইলে চল্লিশ টাকা কেজি দরে সংস্থায় বিক্রি করতে পারবেন।
সংস্থা তরফে আরও দাবি করা হচ্ছে, এই আদা চাষে প্রায় নিরানব্বই শতাংশ ক্ষেত্রে লাভের আশা থাকে। আরও জানা যায় যে মাত্র ৪ হাজার টাকা ইনভেস্ট করে সাত থেকে আট মাসের মধ্যে আপনি ৪০ টাকা কেজি দরে এই আদা সংস্থার কাছে বিক্রি করলে, প্রায় ১২ হাজার টাকার আদা বিক্রী করতে পারবেন। এই সংস্থা থেকে ইচ্ছুক চাষীরা সর্বনিম্ন ৪০০০ টাকার বিনিময়ে ৬ কেজি আদার বীজ ও সার সংগ্রহ করতে পারবেন। সংস্থার কথায় এই পদ্ধতিতে আদা চাষ করে খুশি কৃষকরা।
যোগাযোগ - 70018 25422 ( শেখ মহ: রফিক) ।