জানা গিয়েছে এই পুজো প্রায় ৩০০ বছরেরও বেশি পুরানো। পুরানো রীতি মেনে এখনও দেবীকে নৌকায় করে নদীতে ঘোরানো হয় । নদীতে ঘোরানোর পরে তারপর প্রতিমা নিরঞ্জন করা হয় । আরও জানা গিয়েছে আগে এই মুড়িগঙ্গা নদীতে একসঙ্গে ৪ টি দুর্গা প্রতিমা নিরঞ্জন হত।
আরও পড়ুন: পূর্ণবয়স্ক মানুষের হাতের তালুর চেয়েও ছোট দুর্গামূর্তি! দশমীর রাতে তাক লাগাল কলকাতার ক্ষুদে
advertisement
তবে বর্তমানে বাকি তিনটে প্রতিমা না এলেও পুরানো রীতি অনুযায়ী সমুদ্রগড়ের ‘লোচন মাতা’র বিসর্জন এখানেই হয়। নৌকায় করে যখন দেবীকে নদীতে ঘোরানো হয় তখন , নদীর পাড়ে উপচে পড়ে মানুষের ভিড়। কয়েকশো বছর ধরে এভাবেই প্রতিমা নিরঞ্জন হয়ে আসছে।
এই প্রসঙ্গে, এক পুজো উদ্যোক্তা বলেন, “আমাদের এই ঠাকুর নৌকায় তুলতেই হবে । নৌকায় ঘোরানোর পর হয় নিরঞ্জন। আগে চারটে ঠাকুর নিরঞ্জন হত। কিন্তু বাকিরা এখন এই প্রথা আর বজায় রাখতে পারেনি। তবে আমাদের ঠাকুর প্রথম থেকেই একইরকম ভাবে বিসর্জন হয়ে আসছে।”
বনোয়ারীলাল চৌধুরী